জনগণ জানতে চায়, জামায়াত শিবিরের আরও কতদিন???
“পৃথিবীতে, যদি কোন অদ্ভুদ জাতিকে দেখতে চাও তবে বাঙালীকে দেখ”! এটি আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের সেরা উক্তি। উনি প্রায়ই এই কথাটি বলতেন। আর আমাদের কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো বলে গেছেন,“ তুমি আমাদের বাঙালী করেছো মানুষ করোনি”! উপরের কথাগুলো বলার উদ্দেশ্য হল, পৃথিবীতে সম্ভবত বাংলাদেশই একমাত্র দেশ সেখানে তাদের স্বাধীনতার ইতিহাস প্রতি নতুন সরকারের সঙে সঙে ইতিহাসকেও নতুন ভাবে নবায়ন করা হয়! যেমন বিএনপি ক্ষমতায় আসলে রাষ্ট্রিয় ভাবে ঘোষনা দেয়া হবে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। বিটিভিতে সকাল বিকাল স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই কথাটি কমপক্ষে কয়েক হাজারবার উচ্চারণ করা হবে। যেটা বর্তমান সরকারের আমলে লক্ষ করা যাচ্ছে না। আবার আওয়ামী সরকারের আমলে বিটিভিসহ সকল মিডিয়া একই তসবি জপতেছে, স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান!
প্রতি সরকার পরিবর্তনের সঙে সঙে আমাদের পাঠ্যপুস্তকের ইতিহাসও বদলে যায়! বিসিএস পরীক্ষায় প্রশ্নের ধরনও বদলে যায়! এভাবে কি ইতিহাস চর্চা হচ্ছে নাকি নোংরা রাজনীতি চর্চা হচ্ছে! প্রকৃত স্বাধীনতা ষোষনা হয়েছিল ২৭ মার্চ! কিন্তু শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করতে স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ পালন করা হচ্ছে! এগুলোকে আপনি কি বলবেন? শিষ্ঠাচার নাকি রাজনীতির চর্চা! রাজনীতির চর্চা যদি এহেন পাগল কিসিমের হয়ে থাকে তাহলে আজকের তরুন প্রজন্মকে এই পাগল রাজনীতিকে বিশ্বাস করতে পারবে নাকি এর প্রতি উৎসাহ ব্যতিত ঘৃনার সঞ্জার হবে? সেই প্রশ্নের উত্তর তরুনরাই দিবে!
স্বাধীনতার এতোগুলো বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু একাত্তরের রাজাকার আলবদররা আজও বাংলায় স্বঅবস্থানে বিরাজ করছে! জামাতীরা আজও বাংলার বুকে রাজনীতি করে যাচ্ছে! যে জামাতীরা বাংলার স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছিল তারা কি করে বাংলার জমিনে রাজনীতি করতে পারে তা আমার বুঝে আসে না! আর দেশপ্রেমকি মানুষ সেগুলোকে কি করে সহ্য করছে সেটাও আমার মাথায় আসে না! ক্ষমতাধররা বারবার বলছে নিষিদ্ধ করা হবে! এই কথা বলে মুখের সামনে যেন আঙুর ফল ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে! কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না! এই বাংলায় কোন কিছুই সফলতার মুখ দেখবে না যতোদিন না জামাত শিবির রাজাকারদেরকে নিষিদ্ধ করা হবে! আশা করছি সরকার এবং সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষ এই বিষয়ে খুব শীগ্রই একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন! জনগণ জানতে চায়, জামায়াত শিবিরের আরও কতদিন???
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
প্রতি সরকার পরিবর্তনের সঙে সঙে আমাদের পাঠ্যপুস্তকের ইতিহাসও বদলে যায়! বিসিএস পরীক্ষায় প্রশ্নের ধরনও বদলে যায়! এভাবে কি ইতিহাস চর্চা হচ্ছে নাকি নোংরা রাজনীতি চর্চা হচ্ছে! প্রকৃত স্বাধীনতা ষোষনা হয়েছিল ২৭ মার্চ! কিন্তু শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করতে স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ পালন করা হচ্ছে! এগুলোকে আপনি কি বলবেন? শিষ্ঠাচার নাকি রাজনীতির চর্চা! রাজনীতির চর্চা যদি এহেন পাগল কিসিমের হয়ে থাকে তাহলে আজকের তরুন প্রজন্মকে এই পাগল রাজনীতিকে বিশ্বাস করতে পারবে নাকি এর প্রতি উৎসাহ ব্যতিত ঘৃনার সঞ্জার হবে? সেই প্রশ্নের উত্তর তরুনরাই দিবে!
স্বাধীনতার এতোগুলো বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু একাত্তরের রাজাকার আলবদররা আজও বাংলায় স্বঅবস্থানে বিরাজ করছে! জামাতীরা আজও বাংলার বুকে রাজনীতি করে যাচ্ছে! যে জামাতীরা বাংলার স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছিল তারা কি করে বাংলার জমিনে রাজনীতি করতে পারে তা আমার বুঝে আসে না! আর দেশপ্রেমকি মানুষ সেগুলোকে কি করে সহ্য করছে সেটাও আমার মাথায় আসে না! ক্ষমতাধররা বারবার বলছে নিষিদ্ধ করা হবে! এই কথা বলে মুখের সামনে যেন আঙুর ফল ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে! কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না! এই বাংলায় কোন কিছুই সফলতার মুখ দেখবে না যতোদিন না জামাত শিবির রাজাকারদেরকে নিষিদ্ধ করা হবে! আশা করছি সরকার এবং সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষ এই বিষয়ে খুব শীগ্রই একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন! জনগণ জানতে চায়, জামায়াত শিবিরের আরও কতদিন???
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ২ টি
২৪ ফেব্রুয়ারি ’১৬ সন্ধ্যা ০৬:৪৮
রাজণৈতিক স্বার্থেই জামায়াতকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে,নইলে যে ৭১ এর চেতনাকে বারবার আওড়ানো যায়নারে ভাই!