মহান নেতা মুজিবকে নিয়ে শেষ বেলার প্রহসন
১৯৭১ এ যার আঙ্গুলি হেলনে বাঙালি জাতি অনেকটা নিরস্ত্র অবস্থায় মুখোমুখি দাড়ায় সশস্ত্র পাকবাহিনীর। তাদের জানা ছিলোনা কি আছে তাদের কপালে , কি ভাগ্য বরন করবে তাদের পরিবার। সব পিছুটান পিছনে ফেলে সেই আঙ্গুলি হেলনের ডাকে সারা দিয়েছিল।
সেই মহান নেতা পারেনি তার স্বপ্নকে বাস্তব রুপদান করতে।
যখন তিনি স্বপ্ন পুরনের পথে এগিয়ে গেছেন অনেকখানি , ঠিক তখনই কতিপয় বিপথগামী সেনাকর্মকর্তা তাকে তার পরিবারসহ হত্যা করে। ভাগ্যগুনে বেঁচে যান তার দুই কন্যা। যারা এখন তার সেই স্বপ্ন পুরন করে যাচ্ছেন ।
আজ ৪০ বছর পর এসে শুরু হয়েছে নতুন ষড়যন্ত্র। এখন সেই পরাজিত শক্তি বলা শুরু করছে , জাতির পিতার জানাজায় নাকি মাত্র ১৭ জন হয়েছিল, কেউ নাকি প্রতিবাদ করেনি , সবাই নাকি আনন্দ করেছে ।
আসলে সেসময় দেশ ছিলো সেনাবাহিনীর কবলে। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস করেনি , কারন কারফিউ চলছিলো, প্রতিবাদ করেছিলেন জনাব কাদের সিদ্দিকী, তাকে আর্মির লোকেরা হন্যে হয়ে খুঁজেছে , যা কিছুদিন আগে আখতারুজ্জামান স্বীকার করেছেন একটা টকশোতে ।
এই বিতর্কে যোগ দিয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ষড়যন্ত্রকারীদের আগুনে যেন ঘি ঢেলে দিলেন । তারা এখন সেক্টর কমান্ডারের বউয়ের রেফারেন্স দেয়া শুরু করেছে।
জানাজা , গোসলের সাবান , শহীদের সংখ্যা বা প্রতিবাদ যা নিয়েই স্বাধীনতা বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করুক , তাদের জেনে রাখা দরকার তাদের অশুভ ইচ্ছা পুরন হবেনা। ফাঁসি শুরু হয়েছে, শেষ চুনোপুঁটি থাকা পর্যন্ত চলবে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
সেই মহান নেতা পারেনি তার স্বপ্নকে বাস্তব রুপদান করতে।
যখন তিনি স্বপ্ন পুরনের পথে এগিয়ে গেছেন অনেকখানি , ঠিক তখনই কতিপয় বিপথগামী সেনাকর্মকর্তা তাকে তার পরিবারসহ হত্যা করে। ভাগ্যগুনে বেঁচে যান তার দুই কন্যা। যারা এখন তার সেই স্বপ্ন পুরন করে যাচ্ছেন ।
আজ ৪০ বছর পর এসে শুরু হয়েছে নতুন ষড়যন্ত্র। এখন সেই পরাজিত শক্তি বলা শুরু করছে , জাতির পিতার জানাজায় নাকি মাত্র ১৭ জন হয়েছিল, কেউ নাকি প্রতিবাদ করেনি , সবাই নাকি আনন্দ করেছে ।
আসলে সেসময় দেশ ছিলো সেনাবাহিনীর কবলে। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস করেনি , কারন কারফিউ চলছিলো, প্রতিবাদ করেছিলেন জনাব কাদের সিদ্দিকী, তাকে আর্মির লোকেরা হন্যে হয়ে খুঁজেছে , যা কিছুদিন আগে আখতারুজ্জামান স্বীকার করেছেন একটা টকশোতে ।
এই বিতর্কে যোগ দিয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ষড়যন্ত্রকারীদের আগুনে যেন ঘি ঢেলে দিলেন । তারা এখন সেক্টর কমান্ডারের বউয়ের রেফারেন্স দেয়া শুরু করেছে।
জানাজা , গোসলের সাবান , শহীদের সংখ্যা বা প্রতিবাদ যা নিয়েই স্বাধীনতা বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করুক , তাদের জেনে রাখা দরকার তাদের অশুভ ইচ্ছা পুরন হবেনা। ফাঁসি শুরু হয়েছে, শেষ চুনোপুঁটি থাকা পর্যন্ত চলবে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৮ টি
২৫ ডিসেম্বর ’১৫ রাত ১২:০৫
পাকিরা পালিয়ে গেছে রেখে গেছে জারজ রাজাকারের বংসধর! যেখানে রাজাকার সেখানে গদাম ছাড়া উপায় নাই।