বই মেলার কথা
বই মেলা কোথা থেকে এলো? আমরা ক'জনাই বা জানি?
বাঙ্গালির প্রাণের মেলা এই বইমেলাটি একুশে গ্রন্থ মেলা নামে পরিচিত। ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এ নামকরন। আজ থেকে অনেক বছর আগে স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে প্রথম এই বই মেলার সূচনা হয়। চিত্তরঞ্জন সাহার স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ সর্বপ্রথম মাত্র ৩২ টি বই নিয়ে এই মেলার সূচনা করে। এই বই গুলো ছিলো কলকাতায় বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বাঙ্গালী লেখকদের বই। ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত বইমেলার আয়োজন করার পর এর ছোঁয়া লাগে অন্যান্য প্রকাশকদের প্রাণেও। ফলে ধীরে ধীরে বই মেলার পরিধি বিস্তৃত হয়।
আজকের অমর একুশে বই মেলার পেছনে যার অবদান তিনি চিত্ত রঞ্জন সাহা। এই মেলা সর্বপ্রথম বাংলা একাডেমির সাথে সম্পৃক্ত হয় ১৯৭৮ সালে। সেসময়কার মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী এই সংযুক্তির কাজটি করেন। বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি ১৯৭৯ সালে বই মেলার সাথে যুক্ত হয়।এর প্রতিষ্ঠাতাও চিত্ত রঞ্জন সাহা। এরপর এরশাদ সরকারের আমলে ছাত্রবিক্ষোভকে কেন্দ্র করে কিছু সময় এটি বন্ধ থাকে। বর্তমান একুশে গ্রন্থমেলাটি ১৯৮৪ সাল থেকে অবিরত চলছে। ২০১৪ সালে সর্বপ্রথম এটিকে সহরাওয়ার্দি উদ্যান পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়। বর্তমান কলেবরে সমৃদ্ধ এই বিশাল বই মেলাটি বাঙ্গালীর প্রাণের স্পন্দন। প্রতি বছর এ মেলাকে কেন্দ্র করেই মুক্তমনা বই প্রেমিদের আনাগোনা তৈরি হয়। দেশ বিদেশের লেখক ও সাহিত্যিকদের মিলনে মুখরিত এই মেলা বাঙ্গালীকে করেছে একপ্রাণ।
এ পর্যন্ত ২০১২ সালে সর্বাধিক ৪২৫ জন প্রকাশক এই মেলায় অংশ গ্রহণ করেন।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
বাঙ্গালির প্রাণের মেলা এই বইমেলাটি একুশে গ্রন্থ মেলা নামে পরিচিত। ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এ নামকরন। আজ থেকে অনেক বছর আগে স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালে প্রথম এই বই মেলার সূচনা হয়। চিত্তরঞ্জন সাহার স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ সর্বপ্রথম মাত্র ৩২ টি বই নিয়ে এই মেলার সূচনা করে। এই বই গুলো ছিলো কলকাতায় বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বাঙ্গালী লেখকদের বই। ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত বইমেলার আয়োজন করার পর এর ছোঁয়া লাগে অন্যান্য প্রকাশকদের প্রাণেও। ফলে ধীরে ধীরে বই মেলার পরিধি বিস্তৃত হয়।
আজকের অমর একুশে বই মেলার পেছনে যার অবদান তিনি চিত্ত রঞ্জন সাহা। এই মেলা সর্বপ্রথম বাংলা একাডেমির সাথে সম্পৃক্ত হয় ১৯৭৮ সালে। সেসময়কার মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী এই সংযুক্তির কাজটি করেন। বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি ১৯৭৯ সালে বই মেলার সাথে যুক্ত হয়।এর প্রতিষ্ঠাতাও চিত্ত রঞ্জন সাহা। এরপর এরশাদ সরকারের আমলে ছাত্রবিক্ষোভকে কেন্দ্র করে কিছু সময় এটি বন্ধ থাকে। বর্তমান একুশে গ্রন্থমেলাটি ১৯৮৪ সাল থেকে অবিরত চলছে। ২০১৪ সালে সর্বপ্রথম এটিকে সহরাওয়ার্দি উদ্যান পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়। বর্তমান কলেবরে সমৃদ্ধ এই বিশাল বই মেলাটি বাঙ্গালীর প্রাণের স্পন্দন। প্রতি বছর এ মেলাকে কেন্দ্র করেই মুক্তমনা বই প্রেমিদের আনাগোনা তৈরি হয়। দেশ বিদেশের লেখক ও সাহিত্যিকদের মিলনে মুখরিত এই মেলা বাঙ্গালীকে করেছে একপ্রাণ।
এ পর্যন্ত ২০১২ সালে সর্বাধিক ৪২৫ জন প্রকাশক এই মেলায় অংশ গ্রহণ করেন।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৫ টি