মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী পক্ষ পরাজিত হোক!
বেশ কিছুদিন থেকেই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবমাননাকর বাক্য চয়ন করা হচ্ছে। এমন কিছু মহল থেকে এ বাক্য চয়ন হয়েছে যাদেরকে আমরা আগে থেকেই চিনি। এদের মত অপশক্তিই আমাদের স্বাধীনতার শত্রু। এসব শত্রুদের প্রতিহত করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে বংলাদেশ সরকার।
এ নিয়ে প্রথম আলোর আজকজের রিপোর্ট-
"মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি বা মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটাক্ষ করলে শাস্তির বিধান রেখে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। এ নিয়ে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গত রোববার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বক্তব্য ঠেকাতে আইন করার বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় চিন্তাভাবনা চলছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সাম্প্রতিক কটাক্ষের ঘটনায় বিভিন্ন মহল থেকে আইন তৈরির যে দাবি উঠেছে, তা বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে। আইন কমিশন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।
আইন কমিশন সূত্র জানায়, এ নিয়ে আইনের প্রাথমিক খসড়া প্রায় চূড়ান্ত। আইন কমিশনের চেয়ারম্যান দেশের বাইরে আছেন। তিনি দেশে ফিরলে খসড়াটি চূড়ান্ত করে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে আইন ও
মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। জাতীয় সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, সংসদের চলতি অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই আইন করা হবে কি না, তা জানতে চেয়ে প্রশ্ন পাঠিয়েছেন চট্টগ্রাম-৩ আসনের সাংসদ মাহফুজুর রহমান। আইন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। প্রশ্ন জমা দেওয়ার কথা স্বীকার করে সাংসদ মাহফুজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যারা কটাক্ষ করে, তাদের শাস্তি হওয়া উচিত।"
আবারও ফাগুন আসুক। গান উঠুক মুক্তি অন্বেষার কন্ঠে-
আমাদের বাংলাদেশ
তোমাকে কখনো ভুলে যাবনা,
হৃদয়ে যে তুমি জীবনে যে তুমি
অনেক স্বাধের স্বপ্নের জন্মভূমি!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৭ টি
২৬ জানুয়ারি ’১৬ রাত ০৯:১০
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি পানিপান্তার মত সস্তা হয়ে গেছে!যদি সংখ্যা নিয়ে দ্বন্দ থাকে তাহলে আম্লীগ আইন পাশ করুক,আজ থেকে শহীদের সংখ্যা ৩০ লক্ষ,এটাই ফাইনাল করে দিক!যদি কেউ দ্বিমত প্রকাশ করে তাহলে তাকে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসাবে সাব্যস্ত করা হবে।এমন কি কোন গ্রন্থ পাওয়া যাবে যেখানে গবেষণা করে ৩০ লক্ষ শহীদ কে দেখানো হয়েছে?