খাদ্য অপচয় করে মানবতার গান গাইলে হয়নারে পাগল!
বিশ্বে খাদ্য অপচয়ের শীর্ষে রয়েছে উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) অঞ্চলের দেশগুলো। এ অঞ্চলের ছয়টি দেশের শহরগুলোতে বছরে ১৫ কোটি টন বর্জ্য তৈরি হয়। এর মধ্যে অধিকাংশই খাবারের উচ্ছিষ্ট।
চমকপ্রদ বিষয় হলো এসব দেশ সংযমের মাস রামজানে সবচেয়ে চেয়ে বেশি খাবার নষ্ট করে। সম্প্রতি আবু ধাবির পরিবেশ সংস্থার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
মধ্যপ্রাচ্যের জিসিসিভুক্ত দেশগুলো হলো বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব ও আরব আমিরাত।
আরব আমিরাতে উৎপদিত বর্জ্যের ৩৯ শতাংশই খাদ্যপণ্য সম্পর্কিত। তবে এ হার রমাজান মাস এলে আরও বেড়ে যায়। দুবাই নগর কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুসারে, এসময় উৎপাদিত বর্জ্যের ৫৫ শতাংশ খাদ্য পণ্য।
বাইরাইনের সুপ্রিম কাউন্সিল ফর এনভারনমেন্ট ওয়াস্ট ডিসপোজালের তথ্য অনুসারে, রমজান মাসে দেশটিতে প্রতিদিন ৪০০ টনের বেশি খাবার নষ্ট করা হয়।
বিশ্ব বর্জ্য ব্যবস্থপনা কোম্পানি আভেরদার প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা জেরন ভিনসেন্ট বলেন, “খাবারের অপচয় নতুন কিছু নয়। এটি শুধু মধ্যপ্রাচ্যে নয়, বিশ্বের আরও অনেক দেশেই আশঙ্কাজনক হারে খাদ্যের অপচয় বাড়ছে। প্রতিবছর বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ খাবার অপচয় হয়।”
তিনি আরও বলেন, “বিশ্বের মোট উৎপাদিত বর্জ্যের এক তৃতীয়াংশ আসে খাবারের উচ্ছিষ্ট থেকে। এর পরিমাণ প্রায় ১৩০ কোটি টন।”
কৃষি জমি ও পানির সংকট থাকায় বেশিরভাগ জিসিসিভুক্ত দেশ আমদানির মাধ্যমে তাদের চাহিদা মেটায়। এর মধ্যে আরব আমিরাত, বাহরাইন, কাতার এবং ওমান চাহিদার ৯০ শতাংশ খাবার আমদানি করে থাকে। আর পানির জন্য নির্ভর করে ব্যয়বহুল প্রযুক্তিতে খাবার উপযোগী করা সমুদ্রের পানির ওপর।
আবার এরাই নাকি পৃথিবীতে সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চায়! সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে আপনাদের অতিরিক্ত খাবার গুলো আফ্রিকা ও এশিয়ার ভূখাদের দ্বারে পৌছে দেন। নইলে ইসলামের কথা মুখে আনা বাদ দিয়ে দেন।শুনেছি আপনাদের নবী মোহাম্মদ নাকি এক প্লেট খাবার ভাগাভাগি করে খেতেন। আর আপনারা কি করছেন!? স্পষ্ট মানবাধিকার করছেন আপনারা।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
চমকপ্রদ বিষয় হলো এসব দেশ সংযমের মাস রামজানে সবচেয়ে চেয়ে বেশি খাবার নষ্ট করে। সম্প্রতি আবু ধাবির পরিবেশ সংস্থার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
মধ্যপ্রাচ্যের জিসিসিভুক্ত দেশগুলো হলো বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব ও আরব আমিরাত।
আরব আমিরাতে উৎপদিত বর্জ্যের ৩৯ শতাংশই খাদ্যপণ্য সম্পর্কিত। তবে এ হার রমাজান মাস এলে আরও বেড়ে যায়। দুবাই নগর কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুসারে, এসময় উৎপাদিত বর্জ্যের ৫৫ শতাংশ খাদ্য পণ্য।
বাইরাইনের সুপ্রিম কাউন্সিল ফর এনভারনমেন্ট ওয়াস্ট ডিসপোজালের তথ্য অনুসারে, রমজান মাসে দেশটিতে প্রতিদিন ৪০০ টনের বেশি খাবার নষ্ট করা হয়।
বিশ্ব বর্জ্য ব্যবস্থপনা কোম্পানি আভেরদার প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা জেরন ভিনসেন্ট বলেন, “খাবারের অপচয় নতুন কিছু নয়। এটি শুধু মধ্যপ্রাচ্যে নয়, বিশ্বের আরও অনেক দেশেই আশঙ্কাজনক হারে খাদ্যের অপচয় বাড়ছে। প্রতিবছর বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ খাবার অপচয় হয়।”
তিনি আরও বলেন, “বিশ্বের মোট উৎপাদিত বর্জ্যের এক তৃতীয়াংশ আসে খাবারের উচ্ছিষ্ট থেকে। এর পরিমাণ প্রায় ১৩০ কোটি টন।”
কৃষি জমি ও পানির সংকট থাকায় বেশিরভাগ জিসিসিভুক্ত দেশ আমদানির মাধ্যমে তাদের চাহিদা মেটায়। এর মধ্যে আরব আমিরাত, বাহরাইন, কাতার এবং ওমান চাহিদার ৯০ শতাংশ খাবার আমদানি করে থাকে। আর পানির জন্য নির্ভর করে ব্যয়বহুল প্রযুক্তিতে খাবার উপযোগী করা সমুদ্রের পানির ওপর।
আবার এরাই নাকি পৃথিবীতে সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চায়! সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে আপনাদের অতিরিক্ত খাবার গুলো আফ্রিকা ও এশিয়ার ভূখাদের দ্বারে পৌছে দেন। নইলে ইসলামের কথা মুখে আনা বাদ দিয়ে দেন।শুনেছি আপনাদের নবী মোহাম্মদ নাকি এক প্লেট খাবার ভাগাভাগি করে খেতেন। আর আপনারা কি করছেন!? স্পষ্ট মানবাধিকার করছেন আপনারা।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৪ টি