ভারত ও আমেরিকাকে পাশে পেতে,জঙ্গি পুষছে সরকার!
সারদেশে আজ জঙ্গির জয়জয়কার,সরকার বিকার!! আসলেই কি তাই? জামায়াত বিএনপির সন্ত্রাসীদেরকে দেশ বিদেশের মাটি ফুরে ধরে লাল দালানে ভরতে পারলেও কেন জঙ্গিদের ধরতে পারছেনা,বড় প্রশ্ন। আপনাদের মনে থাকার কথা আওয়ামী লগের মিল্কি হত্যাকান্ডের কথা। কি হিরোয়িক ভাবে পায়জামা-পান্জাবী ও মাথায় টুপি পড়ে তাকে খুন করা হল। উদ্দেশ্য ছিল,যাতে জামায়াতের নামে এই হত্যার দায় চাপানো যায়। কিন্তু বিধি বাম! সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে গেল,আসল কাহিনী। নিজ দলের আরেক নেতার হাতেই মিল্কি খুন হয়! ধরা পড়ার পরে ফাহিমের মত করে মিল্কির খুনীকে পুলিশ ক্রসফায়ার করে হত্যা করে! ধামাচাপা পরে যায় মিল্কি হত্যাকান্ডের ব্যাপার সেপার! আমেরিকা বলছে,বাংলাদেশ আইএস নামের জঙ্গি আছে কিন্তু সরকার অস্বিকার করছে,তবে বলছে যে,দেশে আইএস না থাকলেও দেশীয় জঙ্গি আছে। আমার কথা বুঝলাম যে,আইএস নাই,আছে দেশী জঙ্গি তাহলে তাদের ধরছেননা কেন/? বার বার তারা খুন করে যাচ্ছে দেশের সকল শ্রেণীর মানুষকে আর আপনারা হা করে শুধু দেখেছেন আর মজা লুটছেন! আপনাদেরতো আর মরছেনা,মরছে অন্যরা! বাংলাদেশর কোথাও আওয়ামী লীগের নেতারা জঙ্গির হাতে খুন হয়েছে রেকর্ড আছে? নাই! বরংচো দেখা গেছে যে,জঙ্গি পোষাক ধারীদের হাতে আওয়ামী লীগের দু-একজন যারা মারা গেছে,তারাও ছিল আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী! এবং খুনীদেরকে ক্রসফায়ার দিয়ে জঙ্গির উৎসকে চিরদিনের জন্য অজানাই রেখে দিয়েছে সরকার মহোদয়। দীর্ঘদিন পরে একজন জঙ্গি ধরা পরলো,নাম ফাহিম। জাতি জানতে,চাতক পাখির মত চেয়ে আছে,এবার বুঝি জঙ্গির উৎস ফাঁস হবে। হলোনা,পুলিশী হেফাজতে মেরে ফেলা হলো জঙ্গি ফাহিমকে,নাম দেয়া হলো ক্রসফায়ার!
একদিকে জঙ্গি তৈরি করে তাদের দ্বারা মুক্তমনাদের খুন করছেন,যাতে একঢিলে দুই পাখি মারা যায়। দেশীয় মৌলবাদীরাও খুশি হলো আবার ভারত/আমেরিকাও খুশি। কি চাই ক্ষমতাকে স্থায়ী করতে! মৌলবাদীরা খুশি হলো,যাক সরকার মহোদয়তো নাস্তিকধারী মুক্তমনাদের প্রশ্রয় দিচ্ছেনা। আবার আমেরিকা ও ভারতের দ্বাবী অস্বিকার করলেও সরকার স্বিকার করছে যে,আইএস না থাকলেও দেশীয় জঙ্গি আছে।সরকারের চাই ক্ষমতা! আমেরিকার চাই আন্তর্জাতিক জঙ্গি,সরকারের চাই দেশীয় কিন্তু ভারতের একটা হলেই চলে! ভারত ও আমেরিকাকে সন্তুষ্ট করতে হলে জঙ্গি দমনে কঠোর ভূমিকা প্রদর্শন করতে হবে সরকারকে,আর সেটা সরকার ভালোভাবেই করছে। একদিকে জঙ্গি তৈরি করে পুষছে,আরেক দিকে লোক দেখানো জঙ্গি দমন করছে! যাকে বলে,বজ্র আটুনি,ফসকা গিরু! জয় বাংলা!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
একদিকে জঙ্গি তৈরি করে তাদের দ্বারা মুক্তমনাদের খুন করছেন,যাতে একঢিলে দুই পাখি মারা যায়। দেশীয় মৌলবাদীরাও খুশি হলো আবার ভারত/আমেরিকাও খুশি। কি চাই ক্ষমতাকে স্থায়ী করতে! মৌলবাদীরা খুশি হলো,যাক সরকার মহোদয়তো নাস্তিকধারী মুক্তমনাদের প্রশ্রয় দিচ্ছেনা। আবার আমেরিকা ও ভারতের দ্বাবী অস্বিকার করলেও সরকার স্বিকার করছে যে,আইএস না থাকলেও দেশীয় জঙ্গি আছে।সরকারের চাই ক্ষমতা! আমেরিকার চাই আন্তর্জাতিক জঙ্গি,সরকারের চাই দেশীয় কিন্তু ভারতের একটা হলেই চলে! ভারত ও আমেরিকাকে সন্তুষ্ট করতে হলে জঙ্গি দমনে কঠোর ভূমিকা প্রদর্শন করতে হবে সরকারকে,আর সেটা সরকার ভালোভাবেই করছে। একদিকে জঙ্গি তৈরি করে পুষছে,আরেক দিকে লোক দেখানো জঙ্গি দমন করছে! যাকে বলে,বজ্র আটুনি,ফসকা গিরু! জয় বাংলা!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৩ টি
২৩ জুন ’১৬ বিকাল ০৩:৪৯
জঙ্গীবাদকে সর্বদা রাষ্ট্রই লালন করে থাকে,প্রয়োজন ফুরায় গেলে ধ্বংস করতে উঠেপড়ে লাগে