সত্য বড় কঠিন,ইতিহাস যার নির্নায়ক!
সত্য মিথ্যা যাচাই করার দায়ীত্ব আমার বা আপনার নয়। এটা বিচার করবে ইতিহাস।কারন আজ আমার কাছে যেটা সত্য সেটা আপনার কাছে মিথ্যাওতো হতে পারে। কিংবা আজ যেটা সত্য বলে সাধারণ মানুষ গলা ফাটাচ্ছে সেটা আজ থেকে বহু বছর পর অনেক বেশি মিথ্যা প্রতিপন্ন হতে পারে। যেমন ধরুন এথেন্সের কথা।মৃত্যুর দ্বারে পৌছানো বৃদ্ধ সক্রেটিসের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়া হল সে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী বা যুবক সমাজকে ধ্বংসকারী একজন কুচক্রকারী। ঐ সময়ের অধিকাংশ মানুষ রাষ্ট্রের ভয়ে হোক আর যে কারনেই হোক বিশ্বাস করেছিল যে,সক্রেটিস ষঢ়যন্ত্র কারী হলেও হতে পারে। ফলে রাষ্ট্রের স্বৈর শাসকেরা বৃদ্ধ সক্রেটিসকে হেমলক পান করিয়ে হত্যা করলো। কিন্তু পরে এথেন্স বাসী বুঝতে পেরেছে যে,সক্রেটিসই সঠিক ছিল,ভূল ছিল রাষ্ট্র ব্যবস্থা! ফলে ঐ সময়ের সকল শাসকের বিচার করেছিল এথেন্সবাসী। রাষ্ট্রের চরিত্র প্রকাশ পেয়েছিল সেদিন। সেদিন সকল এথেন্সবাসী বুঝতে পেরেছিল,রাষ্ট্রের স্বৈরতান্ত্রিক আচরণের কারনেই এথেন্সের বিবেক সক্রেটিসকে তারা হারিয়েছিল।
কাজেই আজ যারা যুদ্ধাপরাধকে মানবতাবিরোধী অপরাধে ট্রান্সফার করে যেকোন মূল্যে কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে মারছেন,তাদেরকে বলবো,ইতিহাসকে ভূলে যাবেননা! ইতিহাস বড় নির্মম সত্য! সত্যের মুখোমুখি আপনাকে দাড়াতেই হবে। সেদিন কি হবে,ভেবে রাখবেন!
আপনারা প্রমান করেছেন যে,এটা আসলেই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হচ্ছেনা,হচ্ছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মুলের প্রজেক্ট! যদি তাই না হবে,তাহলে মানুষ হত্যার অপরাধে একজন খুনী কিভাবে মৃত্যুদন্ডের আগের দিন মুক্তি পায়! স্বাধীনতার পর থেকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে এ পর্যন্ত ২৫ জনকে মুক্তি দেয়া হয়েছে,তারমধ্যে ২২ জনই হল আওয়ামীলীগের রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের হাত দিয়ে! এতে কি প্রমাণ হয়না যে,আপনারা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার করছেন নাকি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন! সত্য মিথ্যা যাচাই করবে ইতিহাস,আপনি কে?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কাজেই আজ যারা যুদ্ধাপরাধকে মানবতাবিরোধী অপরাধে ট্রান্সফার করে যেকোন মূল্যে কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে মারছেন,তাদেরকে বলবো,ইতিহাসকে ভূলে যাবেননা! ইতিহাস বড় নির্মম সত্য! সত্যের মুখোমুখি আপনাকে দাড়াতেই হবে। সেদিন কি হবে,ভেবে রাখবেন!
আপনারা প্রমান করেছেন যে,এটা আসলেই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হচ্ছেনা,হচ্ছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মুলের প্রজেক্ট! যদি তাই না হবে,তাহলে মানুষ হত্যার অপরাধে একজন খুনী কিভাবে মৃত্যুদন্ডের আগের দিন মুক্তি পায়! স্বাধীনতার পর থেকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে এ পর্যন্ত ২৫ জনকে মুক্তি দেয়া হয়েছে,তারমধ্যে ২২ জনই হল আওয়ামীলীগের রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের হাত দিয়ে! এতে কি প্রমাণ হয়না যে,আপনারা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার করছেন নাকি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন! সত্য মিথ্যা যাচাই করবে ইতিহাস,আপনি কে?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ১ টি