বিচার চেয়ে লাভ নেই,যদি.........?
একটি গনতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রের অন্যতম বৈশিষ্ট হলো,সুষ্ঠ বিচার পাবার নিশ্চয়তা। মানে হলো অবশ্যই আইনের শাসন থাকতে হবে। আমাদের দেশে প্রধান মন্ত্রী যায় আসে কিন্তু বিচার কখনো সুষ্ঠ হয়না। কারন একটাই অপরাধীরা হলো ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসী।অপরাধীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দলের হবার কারনে সব সময়ই আইনের ফাক ফোকর দিয়ে এরা বের হয়ে যায়। যদি কখনো বের করা না যায় এবং অপরাধীর মৃত্যুদন্ডও ঘোষনা হয় তাতেও কোন সমস্যা নেই,মহামান্য রাষ্ট্রপকি সাহেব আছেনা! যে দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি সাহেব তার আদেশ বলে বড় বড় খুনীদের ছেড়ে দেন আর যাই হোক সে দেশের বিচারকদের কাছে বিচার চেয়ে লাভ নেই।
আজও কিশোর ত্বকী হত্যার কোন বিচার হয়নি। হবেওনা সম্ভবত! কারন,খুনীরা সবাই ক্ষমতাসীন নৌকার মাঝি! বরং উল্টো ত্বকীর বাবাকেই জেলে জেলে যেতে হয়েছে। এখানে সংবিধানের ভূমিকা অবশ্যই রাষ্ট্র শক্তির পক্ষে। সাতজনকে মেরে বস্তা বন্দি করে শীতলক্ষায় ফেলে দেয়া হলো,খুনী শনাক্ত হলো,তাতে কি? খুনীরা যদি ক্ষমতাসীনের জামাই হন,তাহলে তার বিচার না চাওয়াই ভালো।হিতে বিপরীত হতে পারে। ত্বকীর বাবার দিকে তাকান!
জলপাই রঙয়ের ব্যারাকের ভিতরে সোহাগী জাহান তনুর ক্ষত বিক্ষত লাশ পাওয়া গেল,আজও তার বিচারতো দুরের কথা, সুষ্ঠ ময়না তদন্ত করা সম্ভব হয়নি। দ্বিতীয় দফায় লাশ ওঠানোর পরে অনুমান নির্ভর করে বলা হচ্ছে,খুন হবার পূর্বে তনু ধর্ষিত হয়নি! আরে বাবা,খুন বড় না ধর্ষন? দুটোই অপরাধ। অপরাধীদের ধরুন,বিচার করুন।জানি পারবেন না! জলপাই রংয়ের বিচার করতে গেলে আফাকে না আবার লাল দালানে ঢুকতে হয়। এখানেও ক্ষমতার ব্যাপার! যাদের জিজ্ঞাসা করা দরকার,তাদের না করে উল্টো তনুর বাবা-মাকে হেনস্থা করা হচ্ছে! এ যেন ত্বকীর বাবার মত অবস্থা।
খুনীদের কাছে,খুনীর প্রশ্রয়দাতার কাছে,অথবা যারা ক্ষমতাসীন অপরাধী অথবা যারা ক্ষমতাকে উলোট পালট করার ক্ষমতা রাখেন তারা যদি অপরাধী হন-তাহলে বিচার চেয়ে লাভ নেই! এতে উল্টো আপনিই সংবিধানের মাইনকা চিপায় পড়ে পিষ্ট হতে পারেন! বুঝলেন?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
আজও কিশোর ত্বকী হত্যার কোন বিচার হয়নি। হবেওনা সম্ভবত! কারন,খুনীরা সবাই ক্ষমতাসীন নৌকার মাঝি! বরং উল্টো ত্বকীর বাবাকেই জেলে জেলে যেতে হয়েছে। এখানে সংবিধানের ভূমিকা অবশ্যই রাষ্ট্র শক্তির পক্ষে। সাতজনকে মেরে বস্তা বন্দি করে শীতলক্ষায় ফেলে দেয়া হলো,খুনী শনাক্ত হলো,তাতে কি? খুনীরা যদি ক্ষমতাসীনের জামাই হন,তাহলে তার বিচার না চাওয়াই ভালো।হিতে বিপরীত হতে পারে। ত্বকীর বাবার দিকে তাকান!
জলপাই রঙয়ের ব্যারাকের ভিতরে সোহাগী জাহান তনুর ক্ষত বিক্ষত লাশ পাওয়া গেল,আজও তার বিচারতো দুরের কথা, সুষ্ঠ ময়না তদন্ত করা সম্ভব হয়নি। দ্বিতীয় দফায় লাশ ওঠানোর পরে অনুমান নির্ভর করে বলা হচ্ছে,খুন হবার পূর্বে তনু ধর্ষিত হয়নি! আরে বাবা,খুন বড় না ধর্ষন? দুটোই অপরাধ। অপরাধীদের ধরুন,বিচার করুন।জানি পারবেন না! জলপাই রংয়ের বিচার করতে গেলে আফাকে না আবার লাল দালানে ঢুকতে হয়। এখানেও ক্ষমতার ব্যাপার! যাদের জিজ্ঞাসা করা দরকার,তাদের না করে উল্টো তনুর বাবা-মাকে হেনস্থা করা হচ্ছে! এ যেন ত্বকীর বাবার মত অবস্থা।
খুনীদের কাছে,খুনীর প্রশ্রয়দাতার কাছে,অথবা যারা ক্ষমতাসীন অপরাধী অথবা যারা ক্ষমতাকে উলোট পালট করার ক্ষমতা রাখেন তারা যদি অপরাধী হন-তাহলে বিচার চেয়ে লাভ নেই! এতে উল্টো আপনিই সংবিধানের মাইনকা চিপায় পড়ে পিষ্ট হতে পারেন! বুঝলেন?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৫ টি
১৯ এপ্রিল ’১৬ রাত ০২:১২
বর্তমান ক্ষমতাসীন সন্ত্রাসীরা যখন বিরোধ দলে যাবে তখন অবশ্যই চাইবো,কি বলেন চিংগিস খান?