কুপ্রবৃত্তি থাকে আপনার মনে, নারীর পোশাকে নয়!
আজ থেকে প্রায় বছর দশেক আগের কথা। চট্টগ্রামের হালিশহর এ ব্লক-বি ব্লক এলাকায় একটা মানসিক ভারসম্যহীন মেয়ে ছিলো। প্রায়শই মেয়েটির পরনে তেমন কোন জামা-কাপড় থাকতো না। আমার স্মৃতি যদি বিশ্বাসঘাতকতা না করে, তবে আমার মনে আছে মেয়েটি অধিকাংশ সময় গর্ভবতী অবস্থায় থাকতো। আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসনে এ দেশের মেয়েরা পশ্চিমা ঢংয়ে চলতে গিয়ে যে বোরকা-হিজাব পরিত্যাগ করেছে, আমাদের দেশের বিরাট ছাগু সম্প্রদায়ের মতে দেশে প্রকটাকার ধারন করা ধর্ষণের কারণ সেটা, কিন্তু সেই বিরাট বিজ্ঞ গোষ্ঠীর প্রতি আমার প্রশ্ন- সেই মানসিক ভারসম্যহীন মেয়েটি কি করণে কিছুদিন পরপর গর্ভবতী হতো?
ধর্ষণের জন্য যদি নারীর পোশাক বা অল্প পোশাক পরিহিতা নারীই দায়ী হয়, তবে সেই পাগলিটি প্রতিরাতে ধর্ষিত হওয়ার জন্যও ধর্ষক দায়ী নয়, দায়ী পাগলি নিজেই। সে বিবস্ত্রা হয়ে রাস্তায় রাস্তায় না ঘুরলে তো পুরুষের কাম জাগতো না। পাগলিটিও ধর্ষিত হতো না। লেখাটির এই জায়গায় এসে আপনাকে একটু থামাতে চাই। কিছুক্ষন চিন্তা করুন। উপরের লেখাটি পড়ে পুরুষ হয়ে জন্মানোর জন্য আপনার কি লজ্জা হচ্ছে? যদি হয়, তাহলে লেখাটির কারণে আমার বিরুদ্ধাচার করবেন না।
"ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" এ কথা বলা পুরুষগুলোর চরিত্র নিয়েই শুধু প্রশ্ন উঠে না, বরং এরা যে স্বল্প বসনা নারী দেখলে নিজের কুপ্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হবে সেটাও প্রমাণ হয়ে যায়। একটু ভেবে দেখুন একজন পুরুষ এরকম কথা বলার পর প্রথমেই আমাদের চোখে অল্প কাপড় পরিহিতা নারীর চিত্র ভেসে উঠে না, ভেসে উঠে নিজের কুপ্রবৃত্তির উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকা একটা নোংড়া পুরুষের চেহারা। আশ্চর্য ব্যাপার হচ্ছে এরা নিজেকে অত্যন্ত ধার্মিক মনে করে। নিজের চরিত্রের কমজুড়ি এরা নারীর পোশাকের ছুতোই এড়াতে চাই। "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" মতাদর্শের মানুষদের তাদের নিজেদের চরিত্র সম্পর্কে একটা তথ্য দিচ্ছি। তথ্যটি জেনে নিজের চরিত্রের বিচার করবেন। আপনি অবশ্যই নিজের মনের অবস্থা বুঝেই "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" এই ভয়াবহ তত্ত্বের সাথে একমত হয়েছেন? তাহলে শুনুন! স্বল্প বসনা নারী দেখলে আপনার যেখানে ধর্ষণের প্রবৃত্তি জেগে উঠে, সেখানে যারা আপনার এই তত্ত্বের বিরোধী তারা স্বল্প বসনা নারীর সামনে দৃষ্টি অবনত করে ফেলে। কিন্তু তারপরও আপনি নিজেকে ইমানদার আর তাকে নাস্তিক বলেন!
আপনি রাস্তা পার হতে গিয়ে দেখলেন একটা মেয়ে কোন দুর্ঘটনাবশত বিবস্ত্রা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যদি আপনি একজন মানবিক গুনাবলি সংবলিত মানুষ হন তবে প্রথমে নিজের গায়ের জামাটি খুলে মেয়েটির লজ্জা ঢাকার বিষয়টি আপনার মাথায় আসবে। আর আপনি যদি "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" তত্ত্বের পশু হন, তবে আপনার তাকে চিপায় নিয়ে ধর্ষনের ব্যাপারটি মাথায় আসবে! কথাটি আমি বলছি না, আপনার দেয়া তত্ত্বই বলছে। আর যদি বিবস্ত্রা নারীটিকে ধর্ষণের চিন্তা মাথায় না আসে, তবে বুঝে নেবেন আপনি এতদিন না বুঝেই ভুলভাল তত্ত্ব আওড়ে বেড়িয়েছেন!
একজন পুরুষের যেমন যৌনাকাঙ্খা আছে অনুরুপ একজন নারীরও সেটা সমান বা তদোপেক্ষা বেশি আছে। পুরুষের পোশাকের ক্ষেত্রে নিন্মাঙ্গ ঢাকার পর বাকিটার আবশ্যকতা থাকলেও বাধ্যকতা নেই। প্রতিদিন হাটে-ঘাটে বহু পুরুষ শুধুমাত্র হাফপ্যন্ট বা লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়াই। ধর্ষণের জন্য যদি মানুষের পোশাক দায়ী হতো, তাহলে প্রতিদিন নারী ধর্ষণের ঘটনার সাথে বহু পুরুষ ধর্ষণের ঘটনাও ঘটতো। কিন্তু এমনটি শুনা যায় না, কারণ ধর্ষণ নারীর পোশাকের কারণে হয় না, হয় আপনার ধর্ষকসুলভ মানসিকতার কারণে।
কেন জানি না ধর্ষণের সাথে পর্দা কথাটি সমুচ্চারিত হয়! পর্দা দিয়ে কি ধর্ষণ ঠেকানো যাবে? না যাবে না। এই তো আপনি পুরোটা না পড়েই আপত্তি করে বসলেন! শুনুন! ইসলাম ধর্মে পর্দার কথা বলা আছে। মানলাম শতভাগ মুসলিম নারীকে পর্দার আবৃত করে ধর্ষণের হাত রক্ষা করা গেলো, কিন্তু ইসলাম ছাড়াও এদেশে হিন্দু, খৃস্টান, বৌদ্ধ এবং বিভিন্ন পাহাড়ি উপজাতি সম্প্রদায় রয়েছে, যাদের পালিত ধর্মীয় আচারে, লালিত সংস্কৃতিতে পর্দার কথা বলা নেই। তো তাদের কি হবে? ধর্ষকরা পর্দার কারণে মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়ে এবার অন্য সম্প্রদায়ের নারীদের ধর্ষণ করতে শুরু করবে! তাহলে কি পর্দা দিয়ে ধর্ষণ আটকানো গেলো? মোদ্দাকথা পর্দা বা পোশাকের শালিনতা সম্পুর্ন আলাদা জিনিস। ধর্ষণের সাথে পোশাকের কোনরুপ সম্পর্ক নেই। সম্পর্ক আপনার নোংড়া মানসিকতার!
মাস দু'য়েক আগে পাকিস্তানে একটা মুরগি ধর্ষিত হয়েছিলো! আপনার কি কুমিল্লার তনুর কথা মনে আছে? ধর্ষণ এবং খুন হওয়ার পর তার হিজাব পরা অনেকগুলো ছবি ভাইরাল হয়েছিলো! বলতে পারেন হিজাব পরিহিতা তনু কেন ধর্ষণের শিকার হয়েছিলো? বলতে পারেন কেন কয়েক বছর আগে ষাট বছরের বৃদ্ধা ধর্ষিত হয়েছিলো? চার বছর বয়সি পুজার কথা আমরা এখনো বিস্মৃত হইনি, ধর্ষক ব্লেড দিয়ে পুজার যৌনাঙ্গ কেটে বড় করেছিলো! পুজারও কি পর্দা করা উচিৎ ছিলো? কেন আমাদের দেশে মাদ্রাসার হুজুর কর্তৃক ছেলে শিশু বলৎকার হওয়ার ঘটনা অহরহ ঘটছে? গত তিন/চার মাসে ৫ থেকে ৮ বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত দশটি। সেই শিশুগুলো কি এমন অশ্লিল পোশাক পরেছিলো, যার কারণে তাদের ধর্ষিত হতে হয়েছে? আপনার কাছে কি এই প্রশ্নের উত্তর আছে? জানি নেই এবং এও জানি আমার উপরের এত যুক্তি এত ফিরিস্তির পরও আপনি আপানার নোংড়া মানসিকতায় লেপ্টালেপ্টি করবেন। উঠে আসবেন না।
ঘরের কোণে গুটিসুটি মেরে বিচানায় পড়ে থাকা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকেও যে ধর্ষণ করতে পারে, সে পর্দা করা মেয়েটিকেও ধর্ষণ করতে পারে। আমিও পোশাকের শালিনতার পক্ষে। আবার পোশাকের কারণেই ধর্ষণ হয় এমন উদ্ভট কথাও মানতে নারাজ। কারণ আমি বিশ্বাস করি পুরুষ যতক্ষন নিজের পাশবিক মানসিকতাকে বশে আনতে পারবে না, ততক্ষন সমাজ থেকে ধর্ষকের উৎখাত হবে না। ধর্ম দিয়েও নয়। পর্দা করেও নয়। কারণ কুপ্রবৃত্তি যেটা আছে সেটা আপনার মনে, নারীর পোশাকে নয়।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
ধর্ষণের জন্য যদি নারীর পোশাক বা অল্প পোশাক পরিহিতা নারীই দায়ী হয়, তবে সেই পাগলিটি প্রতিরাতে ধর্ষিত হওয়ার জন্যও ধর্ষক দায়ী নয়, দায়ী পাগলি নিজেই। সে বিবস্ত্রা হয়ে রাস্তায় রাস্তায় না ঘুরলে তো পুরুষের কাম জাগতো না। পাগলিটিও ধর্ষিত হতো না। লেখাটির এই জায়গায় এসে আপনাকে একটু থামাতে চাই। কিছুক্ষন চিন্তা করুন। উপরের লেখাটি পড়ে পুরুষ হয়ে জন্মানোর জন্য আপনার কি লজ্জা হচ্ছে? যদি হয়, তাহলে লেখাটির কারণে আমার বিরুদ্ধাচার করবেন না।
"ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" এ কথা বলা পুরুষগুলোর চরিত্র নিয়েই শুধু প্রশ্ন উঠে না, বরং এরা যে স্বল্প বসনা নারী দেখলে নিজের কুপ্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হবে সেটাও প্রমাণ হয়ে যায়। একটু ভেবে দেখুন একজন পুরুষ এরকম কথা বলার পর প্রথমেই আমাদের চোখে অল্প কাপড় পরিহিতা নারীর চিত্র ভেসে উঠে না, ভেসে উঠে নিজের কুপ্রবৃত্তির উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকা একটা নোংড়া পুরুষের চেহারা। আশ্চর্য ব্যাপার হচ্ছে এরা নিজেকে অত্যন্ত ধার্মিক মনে করে। নিজের চরিত্রের কমজুড়ি এরা নারীর পোশাকের ছুতোই এড়াতে চাই। "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" মতাদর্শের মানুষদের তাদের নিজেদের চরিত্র সম্পর্কে একটা তথ্য দিচ্ছি। তথ্যটি জেনে নিজের চরিত্রের বিচার করবেন। আপনি অবশ্যই নিজের মনের অবস্থা বুঝেই "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" এই ভয়াবহ তত্ত্বের সাথে একমত হয়েছেন? তাহলে শুনুন! স্বল্প বসনা নারী দেখলে আপনার যেখানে ধর্ষণের প্রবৃত্তি জেগে উঠে, সেখানে যারা আপনার এই তত্ত্বের বিরোধী তারা স্বল্প বসনা নারীর সামনে দৃষ্টি অবনত করে ফেলে। কিন্তু তারপরও আপনি নিজেকে ইমানদার আর তাকে নাস্তিক বলেন!
আপনি রাস্তা পার হতে গিয়ে দেখলেন একটা মেয়ে কোন দুর্ঘটনাবশত বিবস্ত্রা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যদি আপনি একজন মানবিক গুনাবলি সংবলিত মানুষ হন তবে প্রথমে নিজের গায়ের জামাটি খুলে মেয়েটির লজ্জা ঢাকার বিষয়টি আপনার মাথায় আসবে। আর আপনি যদি "ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাক দায়ী" তত্ত্বের পশু হন, তবে আপনার তাকে চিপায় নিয়ে ধর্ষনের ব্যাপারটি মাথায় আসবে! কথাটি আমি বলছি না, আপনার দেয়া তত্ত্বই বলছে। আর যদি বিবস্ত্রা নারীটিকে ধর্ষণের চিন্তা মাথায় না আসে, তবে বুঝে নেবেন আপনি এতদিন না বুঝেই ভুলভাল তত্ত্ব আওড়ে বেড়িয়েছেন!
একজন পুরুষের যেমন যৌনাকাঙ্খা আছে অনুরুপ একজন নারীরও সেটা সমান বা তদোপেক্ষা বেশি আছে। পুরুষের পোশাকের ক্ষেত্রে নিন্মাঙ্গ ঢাকার পর বাকিটার আবশ্যকতা থাকলেও বাধ্যকতা নেই। প্রতিদিন হাটে-ঘাটে বহু পুরুষ শুধুমাত্র হাফপ্যন্ট বা লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়াই। ধর্ষণের জন্য যদি মানুষের পোশাক দায়ী হতো, তাহলে প্রতিদিন নারী ধর্ষণের ঘটনার সাথে বহু পুরুষ ধর্ষণের ঘটনাও ঘটতো। কিন্তু এমনটি শুনা যায় না, কারণ ধর্ষণ নারীর পোশাকের কারণে হয় না, হয় আপনার ধর্ষকসুলভ মানসিকতার কারণে।
কেন জানি না ধর্ষণের সাথে পর্দা কথাটি সমুচ্চারিত হয়! পর্দা দিয়ে কি ধর্ষণ ঠেকানো যাবে? না যাবে না। এই তো আপনি পুরোটা না পড়েই আপত্তি করে বসলেন! শুনুন! ইসলাম ধর্মে পর্দার কথা বলা আছে। মানলাম শতভাগ মুসলিম নারীকে পর্দার আবৃত করে ধর্ষণের হাত রক্ষা করা গেলো, কিন্তু ইসলাম ছাড়াও এদেশে হিন্দু, খৃস্টান, বৌদ্ধ এবং বিভিন্ন পাহাড়ি উপজাতি সম্প্রদায় রয়েছে, যাদের পালিত ধর্মীয় আচারে, লালিত সংস্কৃতিতে পর্দার কথা বলা নেই। তো তাদের কি হবে? ধর্ষকরা পর্দার কারণে মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়ে এবার অন্য সম্প্রদায়ের নারীদের ধর্ষণ করতে শুরু করবে! তাহলে কি পর্দা দিয়ে ধর্ষণ আটকানো গেলো? মোদ্দাকথা পর্দা বা পোশাকের শালিনতা সম্পুর্ন আলাদা জিনিস। ধর্ষণের সাথে পোশাকের কোনরুপ সম্পর্ক নেই। সম্পর্ক আপনার নোংড়া মানসিকতার!
মাস দু'য়েক আগে পাকিস্তানে একটা মুরগি ধর্ষিত হয়েছিলো! আপনার কি কুমিল্লার তনুর কথা মনে আছে? ধর্ষণ এবং খুন হওয়ার পর তার হিজাব পরা অনেকগুলো ছবি ভাইরাল হয়েছিলো! বলতে পারেন হিজাব পরিহিতা তনু কেন ধর্ষণের শিকার হয়েছিলো? বলতে পারেন কেন কয়েক বছর আগে ষাট বছরের বৃদ্ধা ধর্ষিত হয়েছিলো? চার বছর বয়সি পুজার কথা আমরা এখনো বিস্মৃত হইনি, ধর্ষক ব্লেড দিয়ে পুজার যৌনাঙ্গ কেটে বড় করেছিলো! পুজারও কি পর্দা করা উচিৎ ছিলো? কেন আমাদের দেশে মাদ্রাসার হুজুর কর্তৃক ছেলে শিশু বলৎকার হওয়ার ঘটনা অহরহ ঘটছে? গত তিন/চার মাসে ৫ থেকে ৮ বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত দশটি। সেই শিশুগুলো কি এমন অশ্লিল পোশাক পরেছিলো, যার কারণে তাদের ধর্ষিত হতে হয়েছে? আপনার কাছে কি এই প্রশ্নের উত্তর আছে? জানি নেই এবং এও জানি আমার উপরের এত যুক্তি এত ফিরিস্তির পরও আপনি আপানার নোংড়া মানসিকতায় লেপ্টালেপ্টি করবেন। উঠে আসবেন না।
ঘরের কোণে গুটিসুটি মেরে বিচানায় পড়ে থাকা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকেও যে ধর্ষণ করতে পারে, সে পর্দা করা মেয়েটিকেও ধর্ষণ করতে পারে। আমিও পোশাকের শালিনতার পক্ষে। আবার পোশাকের কারণেই ধর্ষণ হয় এমন উদ্ভট কথাও মানতে নারাজ। কারণ আমি বিশ্বাস করি পুরুষ যতক্ষন নিজের পাশবিক মানসিকতাকে বশে আনতে পারবে না, ততক্ষন সমাজ থেকে ধর্ষকের উৎখাত হবে না। ধর্ম দিয়েও নয়। পর্দা করেও নয়। কারণ কুপ্রবৃত্তি যেটা আছে সেটা আপনার মনে, নারীর পোশাকে নয়।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.