পুলিশ,আমাদের পুলিশ বাহিনী!
কথিত আছে যে, কোন এক সময়ে "যাঁতিসংগ" এর উদ্দোগে বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীর সক্ষমতা যাচাইয়ের প্রতিযোগিতা চালানো হয়েছিল। টিম বি'তে ছিল রাশিয়া, আমেরিকা ও বাংলাদেশ পুলিশের একটি চৌকশ দল।
প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু ছিল সুন্দরবনে একটি বাঘকে ছেড়ে দেওয়া হবে এবং কোন টিম কম সময়ের মধ্যে বাঘকে পাকড়াও করে নিয়ে আসতে পারে তা যাচাই করা।
প্রথম গেল রাশিয়ার টিম, তারা এক ঘন্টার ভেতরে বাঘকে সনাক্ত করে পাকড়াও করে নিয়ে আসল।
তারপর আমেরিকা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে মাত্র আধা-ঘন্টার ভেতরেই বাঘকে পাকড়াও করে নিয়ে আসল।
সর্বশেষ বাংলাদেশের টিম সুন্দরবনে বাঘ অনুসন্ধানে নেমে পড়ল। কিন্তু একদিন-দুইদিন, একসপ্তাহ-দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেল অথচ বাংলাদেশ পুলিশ টিমের ফিরে আসার কোন লক্ষণই দেখা গেলনা!।
আয়োজক কমিটি ভিত সন্ত্রস্ত হয়ে বাংলাদেশর পুলিশ টিমকে উদ্ধারের জন্য স্পেশাল টিম প্রেরণ করল। তারা সুন্দরবনে ঢুকে দেখতে পেল যে বাংলাদেশ পুলিশ সন্দেহবশত বাঘের যায়গায় ছাগল ধরে লাঠি পেটা করছে এবং বলছে বল! আমিই বাঘ! আমিই পালিয়ে এসেছি! ছাগলের স্বভাবজাত উত্তর ছিল না। তাই তারা দিনের পর দিন ৫৪ তেই ছাগলের ১২ টা বাজিয়ে দিল!।
# সম্পূর্ণ কালপনিক কথন!, বাস্তবতার সাথে এর কোন মিল নেই!!#
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু ছিল সুন্দরবনে একটি বাঘকে ছেড়ে দেওয়া হবে এবং কোন টিম কম সময়ের মধ্যে বাঘকে পাকড়াও করে নিয়ে আসতে পারে তা যাচাই করা।
প্রথম গেল রাশিয়ার টিম, তারা এক ঘন্টার ভেতরে বাঘকে সনাক্ত করে পাকড়াও করে নিয়ে আসল।
তারপর আমেরিকা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে মাত্র আধা-ঘন্টার ভেতরেই বাঘকে পাকড়াও করে নিয়ে আসল।
সর্বশেষ বাংলাদেশের টিম সুন্দরবনে বাঘ অনুসন্ধানে নেমে পড়ল। কিন্তু একদিন-দুইদিন, একসপ্তাহ-দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেল অথচ বাংলাদেশ পুলিশ টিমের ফিরে আসার কোন লক্ষণই দেখা গেলনা!।
আয়োজক কমিটি ভিত সন্ত্রস্ত হয়ে বাংলাদেশর পুলিশ টিমকে উদ্ধারের জন্য স্পেশাল টিম প্রেরণ করল। তারা সুন্দরবনে ঢুকে দেখতে পেল যে বাংলাদেশ পুলিশ সন্দেহবশত বাঘের যায়গায় ছাগল ধরে লাঠি পেটা করছে এবং বলছে বল! আমিই বাঘ! আমিই পালিয়ে এসেছি! ছাগলের স্বভাবজাত উত্তর ছিল না। তাই তারা দিনের পর দিন ৫৪ তেই ছাগলের ১২ টা বাজিয়ে দিল!।
# সম্পূর্ণ কালপনিক কথন!, বাস্তবতার সাথে এর কোন মিল নেই!!#
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.