সুবিধাবাদতন্ত্রের জয় হোক
সুবিধাবাদতন্ত্রের জয় হোক
বাংলাদেশের স্বাধিনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারনে গত তিন নভেম্বর ২০১৬ তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়ম খানের বাগ ই মোনেয়েম বাস ভবনটি ভেঙ্গে ফেলা হয়। অভিযোগ,স্বাধিনতার বিরোধিতা করা এবং অবৈধ ভাবে দখল করা সম্পত্তি!মেনে নিলাম আপনার যুক্তি!তাহলে এতদিন কি বাল ফালাইলেন আপনারা?নাকি স্বার্থের দেন-দরবারে মিলছিলোনা আপনাদের হিসেব নিকেশ?
আচ্ছা,মোনায়েম যদি স্বাধিনতার বিরোধী হয় তাহলে জিন্নাহ সাহেব কি স্বাধিনতার পক্ষের শক্তি ছিলো!যদি বিরোধ হয়ে থাকে,তাহলে এখনো তার নামে কেন স্বাধিন বাংলাদেশে একটি স্কুলের নাম করন থাকবে!আর সেটার সভাপতি থাকবে একজন মুক্তিযোদ্ধা!এভাবেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আপনারা জনগণকে ধোকা দিয়ে যাচ্ছেন অহরহ।নাকি জাতির জনকের রাজনৈতিক গুরু ছিলেন তিনি!তা না হলে জেলের ভিতর কিভাবে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধীকে জিন্নাহ সাহেব জামাই আদর করে রাখলেন!আর এজন্যই বুঝি সুনামগঞ্জে জিন্নাহ মেমোরিয়াল একাডেমি নামে একটি প্রাইমারী স্কুল জিইয়ে রাখা হয়েছে!?মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জয়হোক!
আবার ফিরে গেলেন আইয়ুব খানের আমলে!তাহলে রাজনৈতিক স্বাধিনতার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন কেন?কি এমন পেলেন আইয়ুব খানের বেসিক ডেমোক্রেসিতে?নাকি খানদের প্রতি আপনাদের বিশেষ কোন দূর্বলতা আছে?নাকি স্থানীয় প্রশাসনে আপনাদের প্রতিনিধিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখে এই সিদ্ধান্ত নিলেন।আচ্ছা যদি বিএনপির প্রতিনিধিদের সংখ্যাটা বেশি হত,তাহলে কি খানদের রেখে যাওয়া ফর্মুলায় জেলা পরিষদ নির্বাচন দিতেন?
পূর্ব পাকিস্থানের গভর্নর এর বাড়ি ভেঙে দিলেন অপরদিকে পশ্চিম পাকিস্থানের সাবেক প্রেসিডেন্টদের রেখে যাওয়া বেসিক ডেমোক্রেসি বাস্তবায়ন করছেন আর তাদের নামে নাম করন স্কুলের সংরক্ষন করছেন,এ কি দ্বৈত আচরণ আপনাদের!চেতনার এত অধপতন হয় কিভাবে আপনাদের,মাননীয় চেতনাধারী সরকার!?পাকিস্থান থেকে পূর্বপাকিস্থান,পূর্বপাকিস্থান থেকে বাংলাদেশ-এভাবেই চেতনার পরম্পরা বাঁচিয়ে রাখুক,আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় খাবি খাওয়া সরকার মহোদয় ।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
বাংলাদেশের স্বাধিনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারনে গত তিন নভেম্বর ২০১৬ তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়ম খানের বাগ ই মোনেয়েম বাস ভবনটি ভেঙ্গে ফেলা হয়। অভিযোগ,স্বাধিনতার বিরোধিতা করা এবং অবৈধ ভাবে দখল করা সম্পত্তি!মেনে নিলাম আপনার যুক্তি!তাহলে এতদিন কি বাল ফালাইলেন আপনারা?নাকি স্বার্থের দেন-দরবারে মিলছিলোনা আপনাদের হিসেব নিকেশ?
আচ্ছা,মোনায়েম যদি স্বাধিনতার বিরোধী হয় তাহলে জিন্নাহ সাহেব কি স্বাধিনতার পক্ষের শক্তি ছিলো!যদি বিরোধ হয়ে থাকে,তাহলে এখনো তার নামে কেন স্বাধিন বাংলাদেশে একটি স্কুলের নাম করন থাকবে!আর সেটার সভাপতি থাকবে একজন মুক্তিযোদ্ধা!এভাবেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আপনারা জনগণকে ধোকা দিয়ে যাচ্ছেন অহরহ।নাকি জাতির জনকের রাজনৈতিক গুরু ছিলেন তিনি!তা না হলে জেলের ভিতর কিভাবে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধীকে জিন্নাহ সাহেব জামাই আদর করে রাখলেন!আর এজন্যই বুঝি সুনামগঞ্জে জিন্নাহ মেমোরিয়াল একাডেমি নামে একটি প্রাইমারী স্কুল জিইয়ে রাখা হয়েছে!?মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জয়হোক!
আবার ফিরে গেলেন আইয়ুব খানের আমলে!তাহলে রাজনৈতিক স্বাধিনতার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন কেন?কি এমন পেলেন আইয়ুব খানের বেসিক ডেমোক্রেসিতে?নাকি খানদের প্রতি আপনাদের বিশেষ কোন দূর্বলতা আছে?নাকি স্থানীয় প্রশাসনে আপনাদের প্রতিনিধিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখে এই সিদ্ধান্ত নিলেন।আচ্ছা যদি বিএনপির প্রতিনিধিদের সংখ্যাটা বেশি হত,তাহলে কি খানদের রেখে যাওয়া ফর্মুলায় জেলা পরিষদ নির্বাচন দিতেন?
পূর্ব পাকিস্থানের গভর্নর এর বাড়ি ভেঙে দিলেন অপরদিকে পশ্চিম পাকিস্থানের সাবেক প্রেসিডেন্টদের রেখে যাওয়া বেসিক ডেমোক্রেসি বাস্তবায়ন করছেন আর তাদের নামে নাম করন স্কুলের সংরক্ষন করছেন,এ কি দ্বৈত আচরণ আপনাদের!চেতনার এত অধপতন হয় কিভাবে আপনাদের,মাননীয় চেতনাধারী সরকার!?পাকিস্থান থেকে পূর্বপাকিস্থান,পূর্বপাকিস্থান থেকে বাংলাদেশ-এভাবেই চেতনার পরম্পরা বাঁচিয়ে রাখুক,আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় খাবি খাওয়া সরকার মহোদয় ।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ১ টি