জামাতী কবল মুক্ত হচ্ছে ন্যয়ের প্রতিক
নির্বাচনের প্রতীক তালিকা থেকে ‘দাঁড়িপাল্লা’ বাদ দিয়ে সংসদ নির্বাচন বিধিমালা সংশোধনের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
বিচার প্রশাসন ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বুধবার বিচারকদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান আইন মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের একটি প্রশাসনিক আদেশ বিবেচনা করে দাঁড়িপাল্লাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এরপর তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় ভেটিংয়ের জন্য।
“নির্বাচনী প্রতীক বানানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশন যদি কোনেো প্রতীককে বাদ দিতে চায় বা যুক্ত করতে চায়, সেটা আইনত তারা পারে। আইনত যেহেতু তারা পারে, সে কারণে আমরা বলে দিয়েছি, এটা ঠিক।”
ইসির সহকারী সচিব রৌশন আরা বেগম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সংসদ নির্বাচনে দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য ৬৫টি প্রতীক রয়েছে। বিধি সংশোধনের পর দাঁড়িপাল্লা বাদ দিয়ে সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৪টি।
আইন মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেত পাওয়ায় ইসি এখন সংশোধিত প্রতীক তালিকার গেজেট প্রকাশ করলেই দাঁড়িপাল্লা বাদ পড়ে যাবে।
কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর প্রতীক হিসেবে ‘দাঁড়িপাল্লা’ বরাদ্দ না দিতে এবং দেওয়া হয়ে থাকলে তা বাতিলের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এ পদক্ষেপ নেয় ইসি।
গত ১৪ ডিসেম্বর ওই সিদ্ধান্তের বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারের দপ্তর থেকে ইসি সচিবালয়ে পাঠানো হলে কমিশন বিধিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়।
ইসির আইন শাখার যুগ্ম সচিব মো. শাহজাহান জানান, ২০১৩ সালে আদালত জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করার পর দশম সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকটি আর ব্যবহার করা হয়নি। তাছাড়া সিটি করপোরেশন নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দলীয় ভোটেও প্রতীক তালিকায় ‘দাঁড়িপাল্লা’ রাখা হয়নি।
আইনমন্ত্রী বলেন, “দাঁড়িপাল্লা প্রতীক যে রাজনৈতিক দল ব্যবহার করত, সেটার ব্যাপারে জনগণের একটা বক্তব্য আছে। যে বক্তব্য আমরা বুঝতে পারি, সেটা হল, এই রাজনৈতিক দলের এই প্রতীক ব্যবহার করা উচিত না বা ব্যবহারের ক্ষমতা থাকা উচিত না।
“আমি কিছুটা সেই দিক থেকে দেখেও এই প্রতীকের ব্যাপারে যখন নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমরা বলেছি সেটা ঠিক আছে।"
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
বিচার প্রশাসন ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বুধবার বিচারকদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান আইন মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের একটি প্রশাসনিক আদেশ বিবেচনা করে দাঁড়িপাল্লাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এরপর তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় ভেটিংয়ের জন্য।
“নির্বাচনী প্রতীক বানানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশন যদি কোনেো প্রতীককে বাদ দিতে চায় বা যুক্ত করতে চায়, সেটা আইনত তারা পারে। আইনত যেহেতু তারা পারে, সে কারণে আমরা বলে দিয়েছি, এটা ঠিক।”
ইসির সহকারী সচিব রৌশন আরা বেগম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সংসদ নির্বাচনে দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য ৬৫টি প্রতীক রয়েছে। বিধি সংশোধনের পর দাঁড়িপাল্লা বাদ দিয়ে সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৪টি।
আইন মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেত পাওয়ায় ইসি এখন সংশোধিত প্রতীক তালিকার গেজেট প্রকাশ করলেই দাঁড়িপাল্লা বাদ পড়ে যাবে।
কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর প্রতীক হিসেবে ‘দাঁড়িপাল্লা’ বরাদ্দ না দিতে এবং দেওয়া হয়ে থাকলে তা বাতিলের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এ পদক্ষেপ নেয় ইসি।
গত ১৪ ডিসেম্বর ওই সিদ্ধান্তের বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারের দপ্তর থেকে ইসি সচিবালয়ে পাঠানো হলে কমিশন বিধিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়।
ইসির আইন শাখার যুগ্ম সচিব মো. শাহজাহান জানান, ২০১৩ সালে আদালত জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করার পর দশম সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকটি আর ব্যবহার করা হয়নি। তাছাড়া সিটি করপোরেশন নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দলীয় ভোটেও প্রতীক তালিকায় ‘দাঁড়িপাল্লা’ রাখা হয়নি।
আইনমন্ত্রী বলেন, “দাঁড়িপাল্লা প্রতীক যে রাজনৈতিক দল ব্যবহার করত, সেটার ব্যাপারে জনগণের একটা বক্তব্য আছে। যে বক্তব্য আমরা বুঝতে পারি, সেটা হল, এই রাজনৈতিক দলের এই প্রতীক ব্যবহার করা উচিত না বা ব্যবহারের ক্ষমতা থাকা উচিত না।
“আমি কিছুটা সেই দিক থেকে দেখেও এই প্রতীকের ব্যাপারে যখন নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমরা বলেছি সেটা ঠিক আছে।"
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.