জঙ্গিবাদ বিরোধী ঐক্যের ফর্মুলা!
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ। জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ। ইয়েস, এমন বাংলাদেশ-ই তো চাই আমরা। এক ছাতায় থাকবে গোটা বাংলাদেশ। অবিশ্বাস্যকর জঙ্গীবাদ বিরোধী মানববন্ধন। দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় আজকের আন্দোলনী স্পিরিটটা জেগে থাকুক যুগ যুগ। মাতৃভূমির সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে সন্ত্রাসী ও জঙ্গীবাদের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এমনকি ঢাকায় দেখলাম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও সন্ত্রাস বিরোধী ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। এই জোয়ারটা ডে বাই ডে বৃদ্ধি পাক।
তবে চূড়ান্ত সফলতায় পৌঁছতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক ঐক্যের বিকল্প নেই। শতভাগ গ্যারান্টি কথিত জঙ্গী গোষ্ঠীর মূলৎপাটনের বিষয়ে যদি বঙ্গবন্ধু এভিনিউ থেকে ক্ষমতাসীন দল, নয়া পল্টন থেকে বিএনপি, মগবাজার থেকে জামায়াত, কাকরাইল থেকে জাতীয় পার্টি, সচিবালয় থেকে আমলারা, স্মৃতিসৌধ বা শহীদ মিনার থেকে মুক্তিযোদ্ধারা, এফবিসিসিআইয়ের সামনে ব্যবসায়ীগণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে ব্যাংকাররা, এফডিসি থেকে সকল শিল্পীরা, শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলাম।
আর শাহবাগ থেকে প্রগতিশীলরা, রায়ের বাজার থেকে সুশীল সমাজ, মসজিদ-মন্দির-প্যাগোডা-গীর্জা থেকে স্ব স্ব ধর্মের নেতারা, প্রেস ক্লাব থেকে ইলেকট্রনিক-প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ, হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্ট থেকে বিচারপতি-আাইনজীবিরা এমনকি কূটনৈতিক জোন থেকে বিদেশী প্রতিনিধিগণ একযোগে এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে জঙ্গী বিরোধী স্লোগান দিতে পারলে সবই সম্ভব। তখন আল বাগদাদী কিংবা বিদেশী স্পাই কেন? ষড়যন্ত্রকারীদের বাপ-দাদার চৌদ্দ পুরুষ শত চেষ্টা করলেও সবুজ-শ্যামল বাংলা আইএস নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
এমনকি ঢাকায় দেখলাম প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও সন্ত্রাস বিরোধী ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। এই জোয়ারটা ডে বাই ডে বৃদ্ধি পাক।
তবে চূড়ান্ত সফলতায় পৌঁছতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক ঐক্যের বিকল্প নেই। শতভাগ গ্যারান্টি কথিত জঙ্গী গোষ্ঠীর মূলৎপাটনের বিষয়ে যদি বঙ্গবন্ধু এভিনিউ থেকে ক্ষমতাসীন দল, নয়া পল্টন থেকে বিএনপি, মগবাজার থেকে জামায়াত, কাকরাইল থেকে জাতীয় পার্টি, সচিবালয় থেকে আমলারা, স্মৃতিসৌধ বা শহীদ মিনার থেকে মুক্তিযোদ্ধারা, এফবিসিসিআইয়ের সামনে ব্যবসায়ীগণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে ব্যাংকাররা, এফডিসি থেকে সকল শিল্পীরা, শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলাম।
আর শাহবাগ থেকে প্রগতিশীলরা, রায়ের বাজার থেকে সুশীল সমাজ, মসজিদ-মন্দির-প্যাগোডা-গীর্জা থেকে স্ব স্ব ধর্মের নেতারা, প্রেস ক্লাব থেকে ইলেকট্রনিক-প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ, হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্ট থেকে বিচারপতি-আাইনজীবিরা এমনকি কূটনৈতিক জোন থেকে বিদেশী প্রতিনিধিগণ একযোগে এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে জঙ্গী বিরোধী স্লোগান দিতে পারলে সবই সম্ভব। তখন আল বাগদাদী কিংবা বিদেশী স্পাই কেন? ষড়যন্ত্রকারীদের বাপ-দাদার চৌদ্দ পুরুষ শত চেষ্টা করলেও সবুজ-শ্যামল বাংলা আইএস নামক ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না।
অন্যথায় একটু ঝেড়ে কাশতে হবে, নাদের আলী!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৩ টি