রোজা কি আমাদের হচ্ছে!
ইসলামের যতগুলি ইবাদত আছে,তার মধ্যে রোজা হচ্ছে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা একটি। রোজাই একমাত্র ইবাদত যা লোক দেখানোর জন্য কেউ পালন করেনা বা পালন করতে পারেনা। একমাত্র আল্লাহকেই সন্তুষ্ট করার জন্য বান্দারা একমাসে ত্রিশটি রোজা পালন করে থাকে। এজন্য আল্লাহ ঘোষনা দিয়েছেন,“রোজা একমাত্র আমার জন্য,আর প্রতিদান আমি আল্লাহ বান্দাহকে নিজ হাতে দান করবো“। তাহলে বুঝতেই পারছি যে,রোজার ফজিলত কত বেশি। কিন্তু প্রশ্ন হল আমাদের রোজা কি আসলেই হচ্ছে নাকি শুধু সকাল থেকে সন্ধ্যা নাগাদ আমরা না খেয়ে থাকছি!
মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন যে,কিছু রোজাদার আছে যারা শুধু সাাদিন না খেয়ে থাকে কিন্তু তাদের রোজা হয়না! আমাদের রোজা হবে কেমনে,আমরা কি কিছু অপরাধ থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখতে পারছি। যেমন,
#গিবত করা।
#ঘুষ খাওয়া।
# সুদ খাওয়া ইত্যাদি
আপনি যদি কারো অনুপস্থিতে তার সমালোচনা করেন,তাহলে তাকে গিবত বলে। এই গিবত সমাজের শৃংখলা নষ্ট করে দেয়। একজনের সাথে আরেক জনের ঝগড়া বাধায়। ফলে পারস্পারিক আস্থা নষ্ট হয়। এজন্য ইসলামে গিবতকে হারাম করা হয়েছে। আল কোরআনে বলা হয়েছে“গিবত কারী তার মরা ভায়ের গোসত ভক্ষন করে”। তার প্রমাণ পাই আমরা হযরত আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত একটি হাদিস থেকে। হযরত আয়েশা রাঃ বলেন,“আমি একদা রাসূল সাঃ এর কাছে অন্য ব্যাক্তির ব্যাপারে সমালোচনা করলে,তিনি বলেন হে আয়েশা একটু থুথু জমিনে নিক্ষেপ করো। আমি থুতু নিক্ষেপ করা মাত্রই দেখি এক টুকরা গোসত আমার মুখ থেকে জমিনে পড়লো!” তাহলে আপনারাই বলেন,গিবত কারীর কি রোজা হয়? আসুন আমরা গিবত পরিহার করে,গঠনমুলক সমালোচনা করি এবং গঠনমুলক সমাজ গড়ে তুলি।
ঘুষ সমাজকে চরমভাবে ধ্বংস করে দিচ্ছে,যাকে ইসলাম হারাম হিসাবে ঘোষনা দিয়েছে। একই ভাবে হারাম ঘোষনা করেছে,সুদকে। এছাড়া সুদ খাওয়াকে আপন মায়ের সাথে যেনা করার সাথে তুলনা করা হয়েছে! এবার বলুন,যারা উপরোক্ত তিনটি কাজের সাথে জড়িত,তাদের রোজা কি হয় নাকি শুধু না খেয়ে দিনাতিপাত করা! আসুন,আমরা রোজাকে রক্ষার সাথে সাথে আমাদেরকে,আমাদের সমাজ ব্যাস্থাকে রক্ষা করি।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন যে,কিছু রোজাদার আছে যারা শুধু সাাদিন না খেয়ে থাকে কিন্তু তাদের রোজা হয়না! আমাদের রোজা হবে কেমনে,আমরা কি কিছু অপরাধ থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখতে পারছি। যেমন,
#গিবত করা।
#ঘুষ খাওয়া।
# সুদ খাওয়া ইত্যাদি
আপনি যদি কারো অনুপস্থিতে তার সমালোচনা করেন,তাহলে তাকে গিবত বলে। এই গিবত সমাজের শৃংখলা নষ্ট করে দেয়। একজনের সাথে আরেক জনের ঝগড়া বাধায়। ফলে পারস্পারিক আস্থা নষ্ট হয়। এজন্য ইসলামে গিবতকে হারাম করা হয়েছে। আল কোরআনে বলা হয়েছে“গিবত কারী তার মরা ভায়ের গোসত ভক্ষন করে”। তার প্রমাণ পাই আমরা হযরত আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত একটি হাদিস থেকে। হযরত আয়েশা রাঃ বলেন,“আমি একদা রাসূল সাঃ এর কাছে অন্য ব্যাক্তির ব্যাপারে সমালোচনা করলে,তিনি বলেন হে আয়েশা একটু থুথু জমিনে নিক্ষেপ করো। আমি থুতু নিক্ষেপ করা মাত্রই দেখি এক টুকরা গোসত আমার মুখ থেকে জমিনে পড়লো!” তাহলে আপনারাই বলেন,গিবত কারীর কি রোজা হয়? আসুন আমরা গিবত পরিহার করে,গঠনমুলক সমালোচনা করি এবং গঠনমুলক সমাজ গড়ে তুলি।
ঘুষ সমাজকে চরমভাবে ধ্বংস করে দিচ্ছে,যাকে ইসলাম হারাম হিসাবে ঘোষনা দিয়েছে। একই ভাবে হারাম ঘোষনা করেছে,সুদকে। এছাড়া সুদ খাওয়াকে আপন মায়ের সাথে যেনা করার সাথে তুলনা করা হয়েছে! এবার বলুন,যারা উপরোক্ত তিনটি কাজের সাথে জড়িত,তাদের রোজা কি হয় নাকি শুধু না খেয়ে দিনাতিপাত করা! আসুন,আমরা রোজাকে রক্ষার সাথে সাথে আমাদেরকে,আমাদের সমাজ ব্যাস্থাকে রক্ষা করি।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৫ টি
১৪ জুন ’১৬ সকাল ১১:১৩
সব মুসলমানরা যদি ইসলামের ভালো দিক গুলো নিয়ে ভাবতো তাহলে বিশ্বটা পুরো ঠান্ডা হয়ে যেত। আফসোস সব গুলোই শুধু মানুষ হত্যা নিয়ে ভাবে। ফলে এরাই বিশ্বের মাঝে সবচেয়ে বর্বর জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।