ক্ষমতার প্রশ্নে জঙ্গি জায়েজ!
২০০১ সালের বিএনপি জামাত সরকারের সময়ের কথা। তখন পাবনার বিভিন্ন এলাকায় চলছিল নকশালের নৈরাজ্য। যাদের অত্যাচারের কারণে সাধারণ থেকে অসাধারণ মানুষেরা রাস্তায় ঠিকমত চলতে পারতোনা,বাড়িতে ঠিকমত ঘুমাতে পারতোনা! ঠান্ডা মাথায় চাঁদাবাজি করতো তারা। নকশাল ছিল মুলত বিএনপি জামাত ঘেষা উগ্রপন্থি, পুর্ববাংলার কমিউনিষ্ট পার্টি। আসলে যাদের সাথে কমিউনিষ্ট পার্টির বিন্দুমাত্র সম্পর্ক ছিলনা। তাদের চাঁদা না দিলে বা তাদের সাথে ঘারতেরামী করলে দিনেদুপুরে রাস্তার মাঝে টুকরো টুকরো করে ফেলে আসতো,কেউ কোন কথা বলার সাহস পেতনা।
নকশালের কারণে দীর্ঘদিন মোহাম্মদ নাসিম সহ আওয়ামী লীগের নেতারা আতাইকুলা সড়ক হয়ে পাবনা যেতে পারতোনা,শুধু মাত্র নকশালের কারণে। পরবর্তীতে টিকে থাকার স্বার্থে ব্যেলন আর ক্ষমতার স্বার্থে বলেন নাসিমের নেতৃত্বে আরেক আওয়ামী ঘেষা উগ্রপন্থি দল গঠন করা হয়,নকশালকে প্রতিহত করার জন্য। যার নাম দেয়া হয় বাহিনী। কেউ কারো এলাকায় ভুলেও যদি প্রবেশ করে তাহলে আর রক্ষা নাই। বিএনপির আমলের শেষের দিকে নকশালের দৌরাত্ব বেড়ে গেলে সরকার তাদের উপর আক্রমন চালাতে বাধ্য হয়। ফলে নকশালের প্রধান কালা কালাম গ্রেফতার হলে,নকশাল অনেকটা নয় পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে। আজো কালা কালাম জেলের ভাত খাচ্ছে। অথছ মুখে জঙ্গি বিরোধী স্লোগান তুললেও আওয়ামী লীগ নামে বেনামে বাহিনীর মত জঙ্গী সংগঠন গড়ে তুলে তাদের প্রষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। নইলে দিনে দুপুরে পুরোহিত,যাজক,দেশী বিদেশী নাগরীককে হত্যা করা হলেও সরকার তাদের ধরছেনা কেন? লোকজনের সামনে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রীকে খুন করা হলেও সরকাররে কোন মাথা ব্যাথা লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা! অথচ এক ছাত্রলীগ নেতাকে ক্রসফায়ার দেয়ার কারনে আওয়ামী লীগের মধ্যে প্রতিবাদের ঝড় উঠলো,ফলে আর একটি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকেও আক্রমনের শিকার হতে হলোনা। এর অর্থ কি দাড়ায়?
তাহলে কি আওয়ামী লীগ সরকার নকশালের মত জঙ্গী সংগঠন তৈরি করে ,তাদের মাধ্যমে এসব খুন খারাবী করে প্রমান করতে চাচ্ছে যে,দেশে স্থানীয় জঙ্গী আছে তবে আন্তর্জাতিক জঙ্গী নাই! যাতে ভারতকে সন্তুষ্ট করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা যায়। কারন,ভারতের দেশীয় বা আন্তর্জাতিক যে কোন একটা জঙ্গী হলেই হয়! ক্ষমতার প্রশ্নে আওয়ামী লীগের কাছে কি তাহলে মৌলবাদের সাথে সাথে জঙ্গী সম্পৃক্ততাও জায়েজ হয়ে গেল! জয় বাংলা।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
নকশালের কারণে দীর্ঘদিন মোহাম্মদ নাসিম সহ আওয়ামী লীগের নেতারা আতাইকুলা সড়ক হয়ে পাবনা যেতে পারতোনা,শুধু মাত্র নকশালের কারণে। পরবর্তীতে টিকে থাকার স্বার্থে ব্যেলন আর ক্ষমতার স্বার্থে বলেন নাসিমের নেতৃত্বে আরেক আওয়ামী ঘেষা উগ্রপন্থি দল গঠন করা হয়,নকশালকে প্রতিহত করার জন্য। যার নাম দেয়া হয় বাহিনী। কেউ কারো এলাকায় ভুলেও যদি প্রবেশ করে তাহলে আর রক্ষা নাই। বিএনপির আমলের শেষের দিকে নকশালের দৌরাত্ব বেড়ে গেলে সরকার তাদের উপর আক্রমন চালাতে বাধ্য হয়। ফলে নকশালের প্রধান কালা কালাম গ্রেফতার হলে,নকশাল অনেকটা নয় পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে। আজো কালা কালাম জেলের ভাত খাচ্ছে। অথছ মুখে জঙ্গি বিরোধী স্লোগান তুললেও আওয়ামী লীগ নামে বেনামে বাহিনীর মত জঙ্গী সংগঠন গড়ে তুলে তাদের প্রষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। নইলে দিনে দুপুরে পুরোহিত,যাজক,দেশী বিদেশী নাগরীককে হত্যা করা হলেও সরকার তাদের ধরছেনা কেন? লোকজনের সামনে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রীকে খুন করা হলেও সরকাররে কোন মাথা ব্যাথা লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা! অথচ এক ছাত্রলীগ নেতাকে ক্রসফায়ার দেয়ার কারনে আওয়ামী লীগের মধ্যে প্রতিবাদের ঝড় উঠলো,ফলে আর একটি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকেও আক্রমনের শিকার হতে হলোনা। এর অর্থ কি দাড়ায়?
তাহলে কি আওয়ামী লীগ সরকার নকশালের মত জঙ্গী সংগঠন তৈরি করে ,তাদের মাধ্যমে এসব খুন খারাবী করে প্রমান করতে চাচ্ছে যে,দেশে স্থানীয় জঙ্গী আছে তবে আন্তর্জাতিক জঙ্গী নাই! যাতে ভারতকে সন্তুষ্ট করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করা যায়। কারন,ভারতের দেশীয় বা আন্তর্জাতিক যে কোন একটা জঙ্গী হলেই হয়! ক্ষমতার প্রশ্নে আওয়ামী লীগের কাছে কি তাহলে মৌলবাদের সাথে সাথে জঙ্গী সম্পৃক্ততাও জায়েজ হয়ে গেল! জয় বাংলা।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৪ টি
০৮ জুন ’১৬ বিকাল ০৪:০০
এদেশের সব কিছুতেই ভারত চলে আসে কেন দাদা?? এটা কী আমাদেরই মানসিক সমস্যা?