আফায় কারো কথা শোনেনি!ফলাফল?
সবাই বলেছিল দলীয় প্রতিকে স্থানীয় নির্বাচন না করার জন্য! স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ সাহেব জোর দিয়ে বলেছিলেন,দলীয় প্রতিকে নির্বাচন না করার জন্য। যুক্তি, এতে করে স্থানীয় শান্তি শৃংখলা ধ্বংসের মুখে পড়বে,দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে,হানাহনি-খুনখারাবী গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়বে,এতে করে সমাজ কাঠামো ভেঙ্গে পড়তে পারে। সু-শাসনের জন্য নাগরিক,সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার সাহেবও বলেছিলেন,দলীয় প্রতিকে নির্বাচন না করার জন্য। তার যুক্তিগুলোও তোফায়েল আহমেদের অনুরুপ প্রায়। আমাদের আফায়,তাদের কথা শোনেননি। উনি নিজের কথা,নিজেই শুনেছেন এবং সেটা বাস্তবায়ন করেছেন। এতে করে অন্যন্য বিরোধী দলগুলো নির্বাচন থেকে অঘোষিতভাবে সরিয়ে নিলে,নৌকা,লগি ও বৈঠার মাঝে বেধে যায় ত্রিমুখি সংঘর্ষ! হাজার বৈঠা আজ গনতন্ত্র রক্ষার অন্যতম হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে! ছোট ছোট লগি ও বৈঠার আঘাতে মারা পড়ছে নৌকার কর্মীরা। গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষগুলো যারা এতদিন স্বীকার করতোনা যে,আওয়ামী লীগ ভোট ডাকাতী করে ২০১৪ সালে তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে,তারা আজ স্বচক্ষে সেটা অবলোকন করছে! ভালোই হয়েছে,মাগুড়ার নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি লাভ করেছিল,ভোট চোরের খেতাব কিন্তু সারা বাংলাদেশে ভোট ছিনতাইয়ের কারণে আওয়ামী লীগ অর্জন করেছে,ভোট ডাকাতীর খেতাব! এর চাইতেও যদি বড় খেতাব থাকতো সেটিও জুটতো আওয়ামী লীগের ভাগে! আফা,এত ভার সহ্য করেন ক্যামনে কিংবা আগামীতে এগুলোর ফল ট্যাকেল দিবেন ক্যামনে!?জানবার মুঞ্চায়!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৪ টি