লাশেরা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে!
তনুর লাশ নিয়ে তালবাহানার প্রতিবাদে একটু দেরিতে হলেও আজিমপুর গোরস্থানের লাশেরা প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন। তাদের দাবি,কবরে দাফন করার পরে লাশ উত্তোলন করা খুবই ন্যাক্কার জনক ঘটনা। শুধু তাই নয়,দ্বিতীয়বার তনুর লাশ উঠানোর পরে বস্তা দিয়ে পেচিয়ে মর্গে পাঠানো,লাশের সাথে দুর্ব্যবহার করার সামিল! এ ঘটনার জন্য আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সরকার কে দুঃখ প্রকাশ করতে বলা হয়েছে নইলে আজিমপুর গোরস্থান রোডের যেকোন দুর্ঘটনার জন্য মহাজোট সরকার দায়ী থাকবে। আজিমপুর কবরস্থানের তত্বাবধায়কের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,মাঝেমধ্যে গভীর রাতে গোরস্থানে মিছিলের আওয়াজ পাওয়া যায়!
আজিমপুর কবরস্থানের সাথে একমত প্রকাশ করে চট্রগ্রামের বাঁশখালি কবরস্থানের লাশেরাও প্রতিবাদী হয়ে উঠেছেন। তাদের দাবি,আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বাঁশখালি হত্যাকান্ডের সুষ্ঠবিচার করা না হয় এবং কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র সরিয়ে নেয়া না হয় তাহলে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসরক বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবেন। এছাড়া তাদের অভিযোগ,এখানে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে আশে পাশের সকল গোরস্থানের লাশদের শ্বাস কষ্ট সহ অনেক ধরনের জটিল রোগ পেয়ে বসতে পারে।
এদিকে বনানী বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে নাকি মাঝেমধ্যেই মিছিলের আওয়াজ পাওয়া যায়। তাদের দাবি,অনতিবিলম্বে পিলখানা হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে এবং নিহত পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে হবে সরকারকে। নইলে সারা দেশে একযোগে বিদ্রোহের সূচনা করা হবে বলে গোপন সুত্রে জানা যায়।
লাশদের এই গনতান্ত্রিক আন্দোলনে একমত প্রকাশ করেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী লাশদের সংগঠন নীলদলের অন্যতম সংগঠক মুনীর চৌধুরী। তার দাবি,তনু সহ সকল লাশ নিয়ে তালবাহানা বন্ধ করা হোক এবং তাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেয়া হোক।জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
আজিমপুর কবরস্থানের সাথে একমত প্রকাশ করে চট্রগ্রামের বাঁশখালি কবরস্থানের লাশেরাও প্রতিবাদী হয়ে উঠেছেন। তাদের দাবি,আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বাঁশখালি হত্যাকান্ডের সুষ্ঠবিচার করা না হয় এবং কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র সরিয়ে নেয়া না হয় তাহলে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসরক বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবেন। এছাড়া তাদের অভিযোগ,এখানে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে আশে পাশের সকল গোরস্থানের লাশদের শ্বাস কষ্ট সহ অনেক ধরনের জটিল রোগ পেয়ে বসতে পারে।
এদিকে বনানী বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে নাকি মাঝেমধ্যেই মিছিলের আওয়াজ পাওয়া যায়। তাদের দাবি,অনতিবিলম্বে পিলখানা হত্যাকান্ডের বিচার করতে হবে এবং নিহত পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে হবে সরকারকে। নইলে সারা দেশে একযোগে বিদ্রোহের সূচনা করা হবে বলে গোপন সুত্রে জানা যায়।
লাশদের এই গনতান্ত্রিক আন্দোলনে একমত প্রকাশ করেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী লাশদের সংগঠন নীলদলের অন্যতম সংগঠক মুনীর চৌধুরী। তার দাবি,তনু সহ সকল লাশ নিয়ে তালবাহানা বন্ধ করা হোক এবং তাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেয়া হোক।জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ২ টি
১১ এপ্রিল ’১৬ রাত ১২:৩১
মুনীর চৌধুরীর দ্বারা সবই সম্ভব!এর আগে জেলের মধ্যে লাশদের স্বশরীরে হাজির করেছিলেন