পৃথিবীতে যদি ধর্মমতের আগমন না ঘটত তাহলে হয়তো এতো যুদ্ধ বিগ্রহ হানাহানি কোনটাই হতো না।
আজ পর্যন্ত পৃখিবীতে যতো যুদ্ধ বিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে তার অধিকাংশ সংগঠিত হয়েছে ধর্মীয় কিংবা ধর্ম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কারণেং! যা আজও চলমান আছে। যেমন,২০০১ সালে আমেরিকা আফগানিস্তানে হামলা করার আগে প্রেসিডেন্ট বুশ এটাকে ক্রুসেড বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। কিন্তু তার এই বক্তব্যের কারণে সারাবিশ্বে সমালোচনার ঝড় বইতে শুরু করে। তখন সুকৌশলে বুশ তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেন। কয়েকদিন আগে ইস্তাবুলে একটি আত্নঘাতি বোমা হামলার ঘটনা ঘটল। সেখানে হামলাকালী তিন জনই নিহত হয়। নিহতদের পরিচয় সনাক্ত করার পর দেখা যায়, তাদের মধ্যে দু’জন ইসরাঈলী। আর ইসলাঈলী নিহত হওয়া মানেই মোসাদের সম্পৃক্ততা। আর মোসাদ হঠাৎ করে তুরষ্কের উপর কু’নজর দেয়ার অর্খই বলে দেয় তারা তুরষ্কের ইসলাম পন্থিদের সহ্য করতে পারছেন না। সবকিছুই ঠিকঠাক চলবে কিন্তু মাঝখান থেকে সাধারণ মানুষের জীবন যাবে। সম্ভবত পৃথিবীতে যদি ধর্মমতের আগমন না ঘটত তাহলে হয়তো এতো যুদ্ধ বিগ্রহ হানাহানি কোনটাই হতো না।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৪ টি
২৩ মার্চ ’১৬ রাত ০২:০৪
সম্ভবত পৃথিবীতে যদি ধর্মমতের আগমন না ঘটত তাহলে হয়তো এতো যুদ্ধ বিগ্রহ হানাহানি কোনটাই হতো না।
২৩ মার্চ ’১৬ রাত ০২:০৮
একমত। মোসাদ বলেন আর তুর্কি বলেন দুইটাই ধর্মের ক্রিড়নক। এখানে সিম্প্যাথি শুধু জনতার। ধর্মবেত্তাদের জন্য ঘৃণা।