বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা:ঝক-ঝঁকে হাঁসি
কোথাও কোনো বেদনা নেই, অসুরের ছায়া নেই, ন্যায়বিচার আর ন্যাবিচার; বাঁকি শুধু ডিজিটাল হবার অভিসন্ধি। বিচারের বিচারে খলিফা ওমর খুন হয়েছে। বাংলাদেশের কোনো বিচারকের গায়ে আচর পরেছে কি কখনো? না। এটাই হলো ন্যায় বিচারের চরম দৃষ্টান্ত: সব্বাই বিচারে খুশি, সব্বার ঝক-ঝক হাঁসি অমলিন। বাদী-বিবাদী কারো কোনো অভিযোগ নেই্। তাই তো দেশে কোনো অনিয়ম দুর্নীতি নেই। অবিচার থাকলে সবাই দুর্নীতি করত। শাহবাগে যারা সুবিচারের জন্য আন্দোলন করল তারা তো গবরে গণেশ; নিজ দেশের এমন ঝকঝকে বিচার ব্যবস্থার ওপর আস্থা রাখতে পারেনি! হায়! অন্য দিকে যারা মৃত্যুদণ্ড ঠেকাবার জন্য আন্দোলনে নেমে প্রাণ দিল তারা তো গজাই মুর্খ-অসাধু; এমন নিরেট স্বচ্ছ বিচারকে তারা চ্যালেঞ্জ করে! জজ মিয়ার দিন শেষ: সেটা খালেদার আমল। এখন চলছে হাসিনার আমল: এই আমলে সুখরঞ্জন বালির দিন চলে। বালি লোকটি কালো হলেও দাঁতটা বড় ঝকঝকে। বিষয়টি বিচারপতি সিনহা বেটাই বুঝল। গতকাল মঙ্গলবার পূর্ব লন্ডনের ডকল্যান্ডের ক্রাউন প্লাজা হোটেলে এক ভোজসভায় প্রধান অতিথির ভাষণে এস কে সিনহা এমন কথাই বলেন।
আসামী পালিয়ে যাবে কই: রানা প্লাজার রানাকে হেলিকপ্টারে করে তুলে আনা হলো। মানবাধিকার বলে একটি কথা আছে। আসামীর কি মানবাধিকার নেই, জেলে আছে সে অনেক আরামে। একটি মশা তার গায়ে লাগলে জাতিসংঘ ছাড় দিবে না। স্কাইপ কেলেংকারী বলে যা ঘটেছে তা মাহামুদুর রহমানের কেরামতি। থাক শালা মাহমুদুর রহমান জেলে থাক, ভালো থাক। গণতন্ত্র কি জেল খাটে! খাটে না। হাসিনার আমলে ভোট দিতে কষ্ট নেই, বাড়ি বসেই ভোট পোল হয়, আবার বিচারপতি সিনহা সাহেব আশ্বাস দিচ্ছেন বাড়ি বসেই এমনকি পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তরে বসেই মামলা ঠুকে দেয়া যাবে। কোনো সমস্যা নেই। জয়তু হাসিনা! আদালতটির নাম হাসিনার নামে হবার বখাট্যা দাবি জানাচ্ছি।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
তিনি বলেন, দেশের বিচার ব্যবস্থা এখন নাকি পুরাই স্বাধীন, ঝকঝকে-চকচকে।
আসামী পালিয়ে যাবে কই: রানা প্লাজার রানাকে হেলিকপ্টারে করে তুলে আনা হলো। মানবাধিকার বলে একটি কথা আছে। আসামীর কি মানবাধিকার নেই, জেলে আছে সে অনেক আরামে। একটি মশা তার গায়ে লাগলে জাতিসংঘ ছাড় দিবে না। স্কাইপ কেলেংকারী বলে যা ঘটেছে তা মাহামুদুর রহমানের কেরামতি। থাক শালা মাহমুদুর রহমান জেলে থাক, ভালো থাক। গণতন্ত্র কি জেল খাটে! খাটে না। হাসিনার আমলে ভোট দিতে কষ্ট নেই, বাড়ি বসেই ভোট পোল হয়, আবার বিচারপতি সিনহা সাহেব আশ্বাস দিচ্ছেন বাড়ি বসেই এমনকি পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তরে বসেই মামলা ঠুকে দেয়া যাবে। কোনো সমস্যা নেই। জয়তু হাসিনা! আদালতটির নাম হাসিনার নামে হবার বখাট্যা দাবি জানাচ্ছি।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৪ টি
১২ মার্চ ’১৬ বিকাল ০৪:৫৯
তার চেয়ে খালেদার নামেই হোক। জজমিয়া নাটকেই বেশ জমে। তাইনা দাদা??