পুরাতন মদ হয়ে ফিরে আসছে জামাত-শিবির! প্রজন্ম সাবধান!!!
প্রথম আলোতে একটা মারাত্মক রিপোর্ট হয়েছে আজ। তথ্য মতে রাজাকারদের সর্ববৃহৎ আস্তানা জামাত-শিবির নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় অগ্রিম কিছু কাজ সেরে ফেলেছে। নিষিদ্ধ হবার সাথে সাথে নতুন নামে দল খুলে সংগঠিত হবে তারা। নতুন নামও বের হয়ে এসেছে ওই রিপোর্টে! সম্ভাব্য সভাপতি, সেক্রেটারির নামও বেরিয়ে এসেছে।
যদিও স্পষ্ট তথ্যগুলো বের না হলেও সচেতন মানুষ ভালো করেই জানত যে তারা এমন কিছু করবে। কারন একদিকে গণতন্ত্রের আরালে যেকোন সন্ত্রাসী সংগঠন মুখোশ পরিবর্তণের সুযোগ পায়। অন্যদিকে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির দুষিত আইন থাকায় যেকোন ধার্মিক এবং প্রগতীশীল উভয় মুখোশ পড়ার সুযোগ পাচ্ছে জামাতের মত নরপিশাচরা।
অনেকেই গণতন্ত্র কিংবা রাজনীতির অধিকার নিয়ে অনেক কথা বলে জামাতের পক্ষে ওকালতি করে থাকে। এরা কিন্তু ডাকাতদের ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক কর্মকান্ডকেই সমর্থন করে। এইসব দালাল গোষ্ঠীদের বিরুদ্ধে জনতার স্পষ্ট অবস্থান প্রয়োজন।
সকল প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তির গডফাদার জামাত-শিবির আর এর সাথে জড়িত লোকদের বিস্তারির তালিকা প্রনয়ন করে এদেরকে চিহ্নিত করা ছাড়া কোন পথ নেই। বহু বছর সাম্প্রদায়িক বীষবাস্প ছড়িয়ে জামাত যে বিশাল শক্তি সঞ্চয় করেছে তার সকল দিক ভেঙ্গে দেয়ার পাশাপাশি এর নাম মুছে দেয়ার জন্য অবশ্যই একটা বিশাল সময়ের অপেক্ষার দরকার আছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করাও সময়ের দাবি। একদিকে জামাতীদের সাধারন কর্মী পর্যন্ত বিস্তারিত তালিকা ও অন্যদিকে জামাতী মতবাদে বিশ্বাসী অন্যান্য দলের উত্থান ঠেকাতে ধর্মের নামে রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এজন্য ৭২ এর সংবিধানকে পূর্ন রুপে আবার ফিরিয়ে আনা ছাড়া উপায় নেই।
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির উত্থান ঠেকাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এইসব অপশক্তির মুখোশ গুলো নিয়ে পর্যালোচনা হতে হবে। এরা নানা মুখোশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে পারে। মুসলিম ব্রাদারহুড কিংবা ভারতের জামাত অথবা ফিলিস্তিনের হামাস সবই এক সাম্প্রদায়িক বীষাক্ত বাস্প ছরাতে কাজ করে যাচ্ছে। তাই দেখা যায় কুখ্যাত গোলাম আযমের মৃত্যুতে খোদ হামাস শোক বার্তা পাঠায়! এটাই হল ওহাবীদের আসল চরিত্র!! এরা এতটাই নির্লজ্জ যে, নিজেরা নিজেদের ভূমি হারাচ্ছে অন্যদিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় ভাবে তাদের সহায়তা করছে। বিনিময়ে তারা বাংলাদেশ বিরোধী শক্তিকেই সাম্পোর্ট করছে। মানবতার দেহে তৈরি এই বিষবাস্পের জন্মদাতা ওহাবিজমকে টার্গেট করে এদের নিঃশেষ করার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশে ওহাবিজমের সকল মতবাদ ও আদর্শ নিষিদ্ধ করা সম্ভব না হলে নানান ভঙ্গিকে, নানান মুখোশে এরা বারবার আঘাত করবে।
তাই সরকারের নিকট আবেদন থাকবে জামাত নিয়ে যারা গভীর গবেষণা করেছেন তাদের মতামতকে মূল্যায়ন করে এই অপশক্তিকে কার্যকর ভাবে মোকাবেলা করা হোক। সাম্প্রদায়িক অপশক্তিমুক্ত বাংলাদেশ দেখুক নতুন প্রজন্ম।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
যদিও স্পষ্ট তথ্যগুলো বের না হলেও সচেতন মানুষ ভালো করেই জানত যে তারা এমন কিছু করবে। কারন একদিকে গণতন্ত্রের আরালে যেকোন সন্ত্রাসী সংগঠন মুখোশ পরিবর্তণের সুযোগ পায়। অন্যদিকে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির দুষিত আইন থাকায় যেকোন ধার্মিক এবং প্রগতীশীল উভয় মুখোশ পড়ার সুযোগ পাচ্ছে জামাতের মত নরপিশাচরা।
অনেকেই গণতন্ত্র কিংবা রাজনীতির অধিকার নিয়ে অনেক কথা বলে জামাতের পক্ষে ওকালতি করে থাকে। এরা কিন্তু ডাকাতদের ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক কর্মকান্ডকেই সমর্থন করে। এইসব দালাল গোষ্ঠীদের বিরুদ্ধে জনতার স্পষ্ট অবস্থান প্রয়োজন।
সকল প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তির গডফাদার জামাত-শিবির আর এর সাথে জড়িত লোকদের বিস্তারির তালিকা প্রনয়ন করে এদেরকে চিহ্নিত করা ছাড়া কোন পথ নেই। বহু বছর সাম্প্রদায়িক বীষবাস্প ছড়িয়ে জামাত যে বিশাল শক্তি সঞ্চয় করেছে তার সকল দিক ভেঙ্গে দেয়ার পাশাপাশি এর নাম মুছে দেয়ার জন্য অবশ্যই একটা বিশাল সময়ের অপেক্ষার দরকার আছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করাও সময়ের দাবি। একদিকে জামাতীদের সাধারন কর্মী পর্যন্ত বিস্তারিত তালিকা ও অন্যদিকে জামাতী মতবাদে বিশ্বাসী অন্যান্য দলের উত্থান ঠেকাতে ধর্মের নামে রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এজন্য ৭২ এর সংবিধানকে পূর্ন রুপে আবার ফিরিয়ে আনা ছাড়া উপায় নেই।
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির উত্থান ঠেকাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এইসব অপশক্তির মুখোশ গুলো নিয়ে পর্যালোচনা হতে হবে। এরা নানা মুখোশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে পারে। মুসলিম ব্রাদারহুড কিংবা ভারতের জামাত অথবা ফিলিস্তিনের হামাস সবই এক সাম্প্রদায়িক বীষাক্ত বাস্প ছরাতে কাজ করে যাচ্ছে। তাই দেখা যায় কুখ্যাত গোলাম আযমের মৃত্যুতে খোদ হামাস শোক বার্তা পাঠায়! এটাই হল ওহাবীদের আসল চরিত্র!! এরা এতটাই নির্লজ্জ যে, নিজেরা নিজেদের ভূমি হারাচ্ছে অন্যদিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় ভাবে তাদের সহায়তা করছে। বিনিময়ে তারা বাংলাদেশ বিরোধী শক্তিকেই সাম্পোর্ট করছে। মানবতার দেহে তৈরি এই বিষবাস্পের জন্মদাতা ওহাবিজমকে টার্গেট করে এদের নিঃশেষ করার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশে ওহাবিজমের সকল মতবাদ ও আদর্শ নিষিদ্ধ করা সম্ভব না হলে নানান ভঙ্গিকে, নানান মুখোশে এরা বারবার আঘাত করবে।
তাই সরকারের নিকট আবেদন থাকবে জামাত নিয়ে যারা গভীর গবেষণা করেছেন তাদের মতামতকে মূল্যায়ন করে এই অপশক্তিকে কার্যকর ভাবে মোকাবেলা করা হোক। সাম্প্রদায়িক অপশক্তিমুক্ত বাংলাদেশ দেখুক নতুন প্রজন্ম।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৬ টি
২৮ ফেব্রুয়ারি ’১৬ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
জনগণের ওপর এদের বিচারের ভার ছেড়ে দিয়ে জনগণকে সচেতন করার দিকে মনোযোগ দেয়া দরকার। সাম্প্রদায়িকতার কুফল নিয়ে মিডিয়ায় ডকুমেন্টারি তৈরি করা দরকার।
২৯ ফেব্রুয়ারি ’১৬ বিকাল ০৪:২৮
যে নামেই সংঘবদ্ধ হোকনা কেন,লাভ নেই!জাতি এদের চিনে ফেলেছে