পুলিশের এই অত্যাচার চে'-দের জাগরন ঘটাবে।
পুলিশ নিয়ে আমাদের অভিজ্ঞতা কেমন? একটু ভাবলেই আমরা বুঝি জনতার পাহারাদার, 'পুলিশ' কে আমরা কেউই ভালোবাসিনা। এর নানান কার্যকারন ও ভেতরের বিশ্লেষণ থাকতে পারে। পরিশ্রম ও দ্বায়িত্বের তুলনায় বেতন বৈসম্য তার অন্যতম। এ নিয়ে বিশাল আলোচনা করা যায়!
কথা হল, মানুষের জীবনের মূল্য যেখানে প্রতিনয়ত খাট হচ্ছে সেখানে পুলিশের বাড়ন্ত কী মেনে নেয়া যায়? জনগণের ন্যায্য এই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে?
একবার ভাবুন তো, আজ যে গার্মেন্ট কর্মী সকাল আটটায় হাজিরা ধরার জন্য কম দামের জুতা ক্ষয় করে হেটে যায়, গতকালকের চেয়ে তার বাজার দাম কমে গেছে! ভাবা যায়? জীবনের দাম কমছে ভোগান্তি বাড়ছে, সাথে উটকো ঝামেলা জোগ করেছে সরকারের পাহারাদার পুলিশ।
সব কিছুর দাম বাড়ে। নির্বাচন আসলে সরকারের দাম বাড়াতে বেড়ে যায় সরকারী মানুষদের দাম। আর যারা বেসরকারী মানুষ তাদের দাম কমিয়েও শান্ত থাকেনা পুলিশ।
পুলিশ আর কি চায়?
তারা এখন বেসরকারী তরুনিদের ধর্ষণ করতে চায়।
হাতিয়ার যার সবকিছুই তার। গণতন্ত্র মারা গেলে হাতিয়ার উঠিয়ে সরকার অত্যাচার শুরু করে। এর পথ ধরে আসে বিপ্লবী তারুন্য। নেমে আসে চে'র বিপ্লবী পাল!
খবর-
রাজধানীর আদাবর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রতন কুমার হালদারের বিরুদ্ধে বেসরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি। আজ বুধবার ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম শেখ হাফিজুর রহমান ঢাকার ৪ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। (প্রথম আলো)
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৫ টি