হু হু করে কান্না আসেঃ অন দ্য ওয়ে সিস্টার জার্নি!
সাধারন ছবি?
মোটেই না। সাধারন ছবি হলে এত কান্না আসে কেন? এত জীবন্ত কেন?
গত বছরের ৫ আগষ্ট সকাল ৯ টা ৩৬ মিনিটে এ ছবিটি প্রথম দেখে দুনিয়ার মানুষ। তিন বোন হাত ধরাধরি করে পৃথিবী থেকে স্বর্গে চলে যাবেন, তা তো অবিশ্মরণীয় ঘটনাই!
বড় বোন হীরা সিকদার মেডিক্যালের ছাত্রী, স্বর্ণা রাইফেলস কলেজের ছাত্রী আর খালাতো বোন লাকী চায়না জুইনজু ভার্সিটির এমবিএ ছাত্রীর গড়া এই সিস্টার জার্নি!- কাঁদিয়েছে দুনিয়ার মানুষকে। মাদারিপুরের শিবচর বাড়ি।
ছিলো ঢাকায় ঘুরতে আসার ছল। যাত্রা অনন্ত পথের...
কাওড়াকান্দি এসে শেষ সেলফি। ক্যাপশন- "অন দ্য ওয়ে সিস্টার জার্নি!" ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষ জানল এ সিস্টার জার্নির কথা!
পিনাক-৬ লঞ্চে করে সিস্টার জার্নি হল ইতিহাস! তিন বোনের না ফেরার 'দেশ ভ্রমন'!
ওহে দয়াময় সৃষ্টিকর্তা!
মানুষ দিলে! প্রেম দিলে!
সেই প্রেম বাঁচিয়ে রাখার ফ্রেম দিলে না?
সুন্দর একটি বাংলাদেশ দিলে!
সে দেশে সততা দিলে না?
দিলে না, মানুষের বাঁচার অধিকার!
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৫ টি
০৪ ফেব্রুয়ারি ’১৬ বিকাল ০৪:১৭
দূর্নীতির কারনে এত মানুষ মারা যাচ্ছে। একটাই জীবন! মানুষ গুলো হারিয়ে যাচ্ছে! কোন প্রতিরোধ নাই।
বিপ্লব ছাড়া জীবন নেই।