আর্থার এলিসন যেভাবে আব্দুল্লাহ এলিসন হলেন............
১৯৮৬ সালের একটি ঘটনা!
.
সে বছর মিশরের কায়রোতে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আর সম্মেলনটি ছিল “ চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইসলামের অবদান” শীর্ষক। আর সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রীত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর অধ্যাপক আর্থার এলিসন।
.
সেই সময়ে আর্থার এলিসন ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ও বৃটিশ সোসাইটি ফর সাইকোলজিক্যাল এন্ড স্পিরিচূয়াল ষ্টাডীজ এর সভাপতি। সেই সম্মেলনে পবিত্র কুরআন থেকে দু’টি আয়াত নিয়ে আলোচনা করা হয়। আর সেই আয়াত দু’টি হল,
.
“আল্লাহ তায়ালা কবয বা দেহচ্যুত করে নেন ঐসব আত্নাকে তাদের মৃত্যুকালে এবং ঐসব আত্নাকেও যাদের মৃত্যু ঘটেনি নিদ্রাকালে। অতপর ঐসব আত্নাকে আটকে রেখে দেন যাদের সম্পর্কে মৃত্যুর সম্পর্ক করা হয়েছে এবং অবশিষ্ঠ আত্না গুলোকে একটি নির্দিষ্ঠ কাল পর্যন্ত ফেরত পাঠিয়ে দেন। এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে।”[সূরা আয যুমারঃ৪২]
.
তিনি রাত্রিবেলা তোমাদের রূহ কবয করেন আর দিনের বেলা তোমরা যা কিছু কর তা তিনি জানেন।(রূহ কবয করার পর তিনি দ্বিতীয় দিনে) আবার তিনি তোমোদের সেই কর্মজগতে ফিরে পাঠান; যেন জীবনের নির্দিষ্ট মেয়াদ পূর্ন হতে পারে। কেন না শেষ পর্যন্ত তাঁর নিকটেই ফিরে যেতে হবে। তোমরা কি কাজ কর? তখন তিনি তা তোমাদের বলে দিবেন।”[ সূরা আল আনআমঃ৬০]
.
এরপর অধ্যাপক আর্থার আয়াত দু’টো এবং ইসলাম নিয়ে পড়াশুনা শুরু করে দেন। পড়াশুনা করার পর তিনি এই সিদ্ধান্তে পৌছেন যে, মৃত্যু ও ঘুম একই বস্তু যেখানে আত্না দেহয্যুত হয়। তবে ঘুমের বেলায় আত্না দেহে ফিরে আসে এবং মৃত্যুর বেলায় ফিরে আসে না। para Psychologic অধ্যায়নে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। আর যা
পবিত্র কুরআনে ১৪০০ বছর আগেই বলা হয়েছে।(আল্লাহু আকবার)
.
এরপর অধ্যাপক আর্থার এলিসন ইসলাম গ্রহণ করেন। আর তাঁর মুসলিম নাম দেয়া হয় আব্দুল্লাহ এলিসন।
.
ওয়া আখিরুদ্বীনা ওয়ানিল আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলা’মিন।
জাযাকাল্লাহু খইরান।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
.
সে বছর মিশরের কায়রোতে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আর সম্মেলনটি ছিল “ চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইসলামের অবদান” শীর্ষক। আর সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রীত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর অধ্যাপক আর্থার এলিসন।
.
সেই সময়ে আর্থার এলিসন ছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ও বৃটিশ সোসাইটি ফর সাইকোলজিক্যাল এন্ড স্পিরিচূয়াল ষ্টাডীজ এর সভাপতি। সেই সম্মেলনে পবিত্র কুরআন থেকে দু’টি আয়াত নিয়ে আলোচনা করা হয়। আর সেই আয়াত দু’টি হল,
.
“আল্লাহ তায়ালা কবয বা দেহচ্যুত করে নেন ঐসব আত্নাকে তাদের মৃত্যুকালে এবং ঐসব আত্নাকেও যাদের মৃত্যু ঘটেনি নিদ্রাকালে। অতপর ঐসব আত্নাকে আটকে রেখে দেন যাদের সম্পর্কে মৃত্যুর সম্পর্ক করা হয়েছে এবং অবশিষ্ঠ আত্না গুলোকে একটি নির্দিষ্ঠ কাল পর্যন্ত ফেরত পাঠিয়ে দেন। এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে।”[সূরা আয যুমারঃ৪২]
.
তিনি রাত্রিবেলা তোমাদের রূহ কবয করেন আর দিনের বেলা তোমরা যা কিছু কর তা তিনি জানেন।(রূহ কবয করার পর তিনি দ্বিতীয় দিনে) আবার তিনি তোমোদের সেই কর্মজগতে ফিরে পাঠান; যেন জীবনের নির্দিষ্ট মেয়াদ পূর্ন হতে পারে। কেন না শেষ পর্যন্ত তাঁর নিকটেই ফিরে যেতে হবে। তোমরা কি কাজ কর? তখন তিনি তা তোমাদের বলে দিবেন।”[ সূরা আল আনআমঃ৬০]
.
এরপর অধ্যাপক আর্থার আয়াত দু’টো এবং ইসলাম নিয়ে পড়াশুনা শুরু করে দেন। পড়াশুনা করার পর তিনি এই সিদ্ধান্তে পৌছেন যে, মৃত্যু ও ঘুম একই বস্তু যেখানে আত্না দেহয্যুত হয়। তবে ঘুমের বেলায় আত্না দেহে ফিরে আসে এবং মৃত্যুর বেলায় ফিরে আসে না। para Psychologic অধ্যায়নে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। আর যা
পবিত্র কুরআনে ১৪০০ বছর আগেই বলা হয়েছে।(আল্লাহু আকবার)
.
এরপর অধ্যাপক আর্থার এলিসন ইসলাম গ্রহণ করেন। আর তাঁর মুসলিম নাম দেয়া হয় আব্দুল্লাহ এলিসন।
.
ওয়া আখিরুদ্বীনা ওয়ানিল আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলা’মিন।
জাযাকাল্লাহু খইরান।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৬ টি
২০ জানুয়ারি ’১৬ রাত ১০:১৪
কয় দিন পরপর ইসলাম কবুলের খবর বের হয়। পরে এদের মাঝে কয়জন থাকে এর কয়জন বের হয়ে যায়, তা জানা যায়না।