শহীদ সংখ্যা কিংবা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক কতদিন? চাই স্থায়ী কার্যক্রম-
জঙ্গি নেত্রী খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের কটাক্ষ করে বক্তব্য দিতে সাহস করেছে। এই সাহসের উৎস কি? কোন শক্তির বলে সে এত বড় কথা বলে?
আমার মতে সবসময় এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীরা সুবিধা পেয়ে এসেছে। নিজেরে ক্ষমতা দখল করে গণহত্যা অব্যাহত রাখা এবং ক্ষমতা হারালে গণতন্ত্রের নামে নিজেদের অস্তিত্ব ধরে রাখার ডুয়েল পলিসি মেন্টেন করে থাকে এইসব অপশক্তি। সাথে রয়েছে ইসলামের অপব্যাখ্যাকারী পরাজিত জঙ্গিগোষ্ঠী।
শুধু তথাকথিত সচেতনতা নয় এদের পুরোপুরি নির্মুল করা না হলে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ কিংবা স্বাধীনতা, কোনটাই নিরাপদ থাকতে পারবে না। এদেশে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি রাজনীতির অধিকার পেতে পারেনা। যাদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অতীত ও বর্তমান অবস্থান রয়েছে তাদেরকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়া প্রতিটি মুক্তিসংগ্রামীর মহান দ্বায়িত্ব।
এদেশে শুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক শক্তিগুলোর রাজনীতি করার অধিকার থাকার কথা। পরাজিত শক্তি কোনদিন দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে মতামত দিতে পারেনা। সর্বোচ্চ তারা কোনমতে বেঁচে থাকার অধিকার পেতে পারে। মুক্তিযোদ্ধাদের উদারতায় করুনা লাভ করতে পারে। কোনদিন রাষ্ট্রপরিচালনা তথা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচালনা করার অধিকার পেতে পারেনা। কারন এরা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতেই পরাজিত শক্তি। যখনই এরা ক্ষমতার কাছাকাছি যাবে তখনই পুরোনো শত্রুতায় ঝাঁপিয়ে পড়বে। ফলে এদের ভয়াবহতার আশংকা মাথায় রাখা আমাদের কর্তব্য।
এক্ষেত্রে আমার কিছু প্রস্তাবনা-
১- অবিলম্বে জামাত, মুসলিম লীগ, বিএনপি সহ সকল মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী দল নিষিদ্ধ করে আইন করতে হবে।
২- সাংবিধানিক ভাবে মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীর অহংকারের বিষয়গুলোকে বিতর্ক মুক্ত করে ধারা প্রনয়ন করতে হবে।
৩- এদেশে যারাই ক্ষমতায় আসুক তাদের সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ দিতে হবে।
৪- এদেশের বিরোধী দল দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে, তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হিসেবে প্রমাণ দিবে।
৫- যেকোন রাজনীতিকের কথা, কাজ বা চেতনায় এমন কোন প্রমাণ যদি পাওয়া যায় যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চ্যালেঞ্জ করে তাকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
৬- প্রশাসনে সকল দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তির মৌলিক যোগ্যতা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিবেচনা করা। এর বাইরে থাকা মানুষ গুলোকে বৈরি হিসেবে পদচ্যুত করতে হবে।
৭- এদেশে সকল দ্বায়িত্বের মূল যোগ্যতা হতে হবে স্বাধীনতার চেতনা। এর বাইরে থাকার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে নিউট্রাল হবার কোন সুযোগ রাখা যাবেনা।
আমার মতে, এসব স্পষ্ট আইনের দ্বারা আমরা আমাদের দেশকে সত্যিকার স্বাধীনতার পক্ষ শক্তির হাতে তুলে দিতে পারি। গড়ে নিতে পারি আমাদের বাংলাদেশকে একান্তই আমাদের মত করে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
আমার মতে সবসময় এদেশের স্বাধীনতা বিরোধীরা সুবিধা পেয়ে এসেছে। নিজেরে ক্ষমতা দখল করে গণহত্যা অব্যাহত রাখা এবং ক্ষমতা হারালে গণতন্ত্রের নামে নিজেদের অস্তিত্ব ধরে রাখার ডুয়েল পলিসি মেন্টেন করে থাকে এইসব অপশক্তি। সাথে রয়েছে ইসলামের অপব্যাখ্যাকারী পরাজিত জঙ্গিগোষ্ঠী।
শুধু তথাকথিত সচেতনতা নয় এদের পুরোপুরি নির্মুল করা না হলে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ কিংবা স্বাধীনতা, কোনটাই নিরাপদ থাকতে পারবে না। এদেশে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি রাজনীতির অধিকার পেতে পারেনা। যাদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অতীত ও বর্তমান অবস্থান রয়েছে তাদেরকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়া প্রতিটি মুক্তিসংগ্রামীর মহান দ্বায়িত্ব।
এদেশে শুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক শক্তিগুলোর রাজনীতি করার অধিকার থাকার কথা। পরাজিত শক্তি কোনদিন দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে মতামত দিতে পারেনা। সর্বোচ্চ তারা কোনমতে বেঁচে থাকার অধিকার পেতে পারে। মুক্তিযোদ্ধাদের উদারতায় করুনা লাভ করতে পারে। কোনদিন রাষ্ট্রপরিচালনা তথা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচালনা করার অধিকার পেতে পারেনা। কারন এরা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতেই পরাজিত শক্তি। যখনই এরা ক্ষমতার কাছাকাছি যাবে তখনই পুরোনো শত্রুতায় ঝাঁপিয়ে পড়বে। ফলে এদের ভয়াবহতার আশংকা মাথায় রাখা আমাদের কর্তব্য।
এক্ষেত্রে আমার কিছু প্রস্তাবনা-
১- অবিলম্বে জামাত, মুসলিম লীগ, বিএনপি সহ সকল মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী দল নিষিদ্ধ করে আইন করতে হবে।
২- সাংবিধানিক ভাবে মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীর অহংকারের বিষয়গুলোকে বিতর্ক মুক্ত করে ধারা প্রনয়ন করতে হবে।
৩- এদেশে যারাই ক্ষমতায় আসুক তাদের সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ দিতে হবে।
৪- এদেশের বিরোধী দল দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে, তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হিসেবে প্রমাণ দিবে।
৫- যেকোন রাজনীতিকের কথা, কাজ বা চেতনায় এমন কোন প্রমাণ যদি পাওয়া যায় যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চ্যালেঞ্জ করে তাকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
৬- প্রশাসনে সকল দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তির মৌলিক যোগ্যতা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিবেচনা করা। এর বাইরে থাকা মানুষ গুলোকে বৈরি হিসেবে পদচ্যুত করতে হবে।
৭- এদেশে সকল দ্বায়িত্বের মূল যোগ্যতা হতে হবে স্বাধীনতার চেতনা। এর বাইরে থাকার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে নিউট্রাল হবার কোন সুযোগ রাখা যাবেনা।
আমার মতে, এসব স্পষ্ট আইনের দ্বারা আমরা আমাদের দেশকে সত্যিকার স্বাধীনতার পক্ষ শক্তির হাতে তুলে দিতে পারি। গড়ে নিতে পারি আমাদের বাংলাদেশকে একান্তই আমাদের মত করে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ৯ টি
২৬ ডিসেম্বর ’১৫ রাত ০২:৫১
এই অপশক্তি চিহ্নিত। এদের প্রশ্রয় দেয়ার কোন সুযোগ নাই। অথচ আমাদের সামনে দিয়ে এরা রাজনীতি করে যাচ্ছে।
২৬ ডিসেম্বর ’১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৪
ফিয়া:
সব নিষিদ্ধ করলেই বুঝি বিনা বাধায় আরামছে বড় বড় বোতল গিলতে পারবেন??