রাজনীতির শত্রু যারা, তাদের বলছি!
যারা বলেন,আমি ভাই শ্রমিক মানুষ,রাজনীতি জেনে আমার লাভ নেই!তাদের জন্য বলছি,রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনেই যে,দেশে নতুন করে কোন বিনিয়োগ হচ্ছেনা,তার দরুন নতুন করে কোন শ্রমের বাজার তৈরী হচ্ছেনা।ফলে আপনার মত আমার মত হাজারো শ্রমিক না খেয়ে কংকাল হাড্ডিসার হয়ে অবধারিত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলছি সেটি কি জানেন?
যারা বলেন,আমি ভাই সংস্কৃতির মানুষ,ওসব রাজনীতির মধ্যে আমি নেই!তাদের জন্য বলছি,দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিই যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সংস্কৃতির স্বাভাবিক বিকাশ বন্ধ হয়ে যায়।সকল সংস্কৃতির অভিভাবক হল রাজনৈতিক সংস্কৃতি।সে যদি হয় মৌলবাদ তাহলে মৌলবাদী সংস্কৃতি বিকাশের সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা করবে,যদি প্রগতিশীল হয় তাহলে মুক্তমনা সংস্কৃতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করবে আর যদি হয় স্বৈরতান্ত্রিক তাহলে সংস্কৃতির গলা টিপে ধরবে!তখন আপনাদের মত আমাদের মত নব্য দেহ ব্যবসায়ীদের রাস্তায় বসতে হবে,সেটি কি জানেন?
যারা বলেন,আমি ভাই ব্যবসায়ী মানুষ-রাজনীতির ধারেকাছেও নাই তাদের জন্য বলছি,আচ্ছা আপনি যে পতিতা ব্যবসায়ী সে প্রত্যয়ন পত্র কে দিয়েছে?আর কে ইবা নারায়ন গঞ্জের সর্ববৃহৎ পতিতালয় উঠিয়ে দিয়ে সারা বংলাদেশে দেহ ব্যবসা ছড়িয়ে দিয়েছিল?কাদের পৃষ্ঠপোষকতায় আধুনিক হোটেলের নামে সমগ্র ঢাকা শহরে নতুন নতুন পতিতালয় গড়ে উঠছে যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্রীদের বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে!কারা বাধ্য করলো পতিতালয়ে তাদের মত শিক্ষিত তরৃনীদের আসতে!সেটি কি জানেন?
আপনারা যারা রাজনীতি থেকে দুরে থাকতে ভালবাসেন অথবা রাজনীতিকে ঘৃনা করে মনের অজান্তেই মানুষ নামের কিছু ক্ষমতা লোভি পশুর হাতে দেশের শাসনভার অর্পন করে নাকে তৈল দিয়ে সুখ নিদ্রায় তলিয়ে যান তাদের জন্য বের্টল ব্রেখকটের একটি বাণী উল্লেখ না করে পারছিনা।তিনি বলেছেন,“নিকৃষ্টতম অশিক্ষিত হচ্ছে সে,যে রাজনৈতিকভাবে অশিক্ষিত।সে শুনতে চায়না,বলতে চায়না,রাজনৈতিক বিষয়ে অংশগ্রহন করেনা।সে জানেনা জীবনের মূল্য,ধান-মাছ-আটা=বাসা ভাড়া-জুতা বা ঔষুধের দাম—সবকিছু নির্ভর করে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের উপর।এই রাজনৈতিক অশিক্ষিত এতটাই মুর্খ যে,বুক ফুলিয়ে গর্ব করে বলে,রাজনীতিকে ঘৃনা করি!এই নির্বোধ জানেনা,তার রাজনৈতিক অজ্ঞতা থেকে থেকে জন্ম নেয় পতিতা,পরিত্যাক্ত সন্তান এবং সবচেয়ে নিকৃষ্টতম ভন্ড রাজনতিবীদ,দূর্নীতিবাজ এবং দেশি-বিদেশী কর্পোরেট কোম্পানীর ভৃত্য দালাল!?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
যারা বলেন,আমি ভাই সংস্কৃতির মানুষ,ওসব রাজনীতির মধ্যে আমি নেই!তাদের জন্য বলছি,দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিই যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সংস্কৃতির স্বাভাবিক বিকাশ বন্ধ হয়ে যায়।সকল সংস্কৃতির অভিভাবক হল রাজনৈতিক সংস্কৃতি।সে যদি হয় মৌলবাদ তাহলে মৌলবাদী সংস্কৃতি বিকাশের সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা করবে,যদি প্রগতিশীল হয় তাহলে মুক্তমনা সংস্কৃতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করবে আর যদি হয় স্বৈরতান্ত্রিক তাহলে সংস্কৃতির গলা টিপে ধরবে!তখন আপনাদের মত আমাদের মত নব্য দেহ ব্যবসায়ীদের রাস্তায় বসতে হবে,সেটি কি জানেন?
যারা বলেন,আমি ভাই ব্যবসায়ী মানুষ-রাজনীতির ধারেকাছেও নাই তাদের জন্য বলছি,আচ্ছা আপনি যে পতিতা ব্যবসায়ী সে প্রত্যয়ন পত্র কে দিয়েছে?আর কে ইবা নারায়ন গঞ্জের সর্ববৃহৎ পতিতালয় উঠিয়ে দিয়ে সারা বংলাদেশে দেহ ব্যবসা ছড়িয়ে দিয়েছিল?কাদের পৃষ্ঠপোষকতায় আধুনিক হোটেলের নামে সমগ্র ঢাকা শহরে নতুন নতুন পতিতালয় গড়ে উঠছে যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্রীদের বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে!কারা বাধ্য করলো পতিতালয়ে তাদের মত শিক্ষিত তরৃনীদের আসতে!সেটি কি জানেন?
আপনারা যারা রাজনীতি থেকে দুরে থাকতে ভালবাসেন অথবা রাজনীতিকে ঘৃনা করে মনের অজান্তেই মানুষ নামের কিছু ক্ষমতা লোভি পশুর হাতে দেশের শাসনভার অর্পন করে নাকে তৈল দিয়ে সুখ নিদ্রায় তলিয়ে যান তাদের জন্য বের্টল ব্রেখকটের একটি বাণী উল্লেখ না করে পারছিনা।তিনি বলেছেন,“নিকৃষ্টতম অশিক্ষিত হচ্ছে সে,যে রাজনৈতিকভাবে অশিক্ষিত।সে শুনতে চায়না,বলতে চায়না,রাজনৈতিক বিষয়ে অংশগ্রহন করেনা।সে জানেনা জীবনের মূল্য,ধান-মাছ-আটা=বাসা ভাড়া-জুতা বা ঔষুধের দাম—সবকিছু নির্ভর করে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের উপর।এই রাজনৈতিক অশিক্ষিত এতটাই মুর্খ যে,বুক ফুলিয়ে গর্ব করে বলে,রাজনীতিকে ঘৃনা করি!এই নির্বোধ জানেনা,তার রাজনৈতিক অজ্ঞতা থেকে থেকে জন্ম নেয় পতিতা,পরিত্যাক্ত সন্তান এবং সবচেয়ে নিকৃষ্টতম ভন্ড রাজনতিবীদ,দূর্নীতিবাজ এবং দেশি-বিদেশী কর্পোরেট কোম্পানীর ভৃত্য দালাল!?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
মন্তব্য: ২ টি