আস্তিক বনাম নাস্তিকের আলোচনা এবং সমালোচনা
আস্তিকদের দৃষ্টিতে নাস্তিকরা হচ্ছে পৃথিবীর অদ্ধিতীয় কু-ব্যাক্তি।আসলে কি তাই???
আস্তিকরা চরম ও কট্টরভাবে অন্ধবিশ্বাসের পূজারী।দেব,দেবী থেকে শুরু হয়ে মূর্তি পূজা করে তারা(আস্তিকরা) নিজ বা জাগতিক ইচ্ছে কিংবা মনবাসনা পূরনের স্বপ্ন বা কল্পনা করে।নাস্তিকদের পক্ষে অন্ধবিশ্বাসের উপর নির্ভর করে প্রকৃতির সামঞ্জস্যতা গড়ে তোলা যতটা অসাধ্যকর, আস্তিকদের কাছে ততটাই সাধ্যকর মনে হয় অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারের উপর নির্ভর করে স্ব স্ব স্বত্বার অবস্থানগত ভিত্তি শক্ত করা!!! আর নাস্তিকরা আস্তিকদের কট্টর ঈশ্বর নির্ভরশীলতার চরম প্রতিকূল অবস্থানে থাকে বলে আস্তিকদের দৃষ্টিতে নাস্তিকরা নৈতিকতাবিহীন ব্যাক্তি।
নাস্তিকরা বস্তুর বিকাশ পদ্ধতি অনুসরন করে প্রকৃতির প্রকৃত স্বত্বাকে খটিয়ে দেখার চেষ্টা করে কিন্তু অন্ধবিশ্বাসের আড়ালে থাকা কুসংস্কারবাদী আস্তিকরা নাস্তিকদের ঐ বস্তুগত সত্য নীতির প্রক্রিয়াকে একেবারেই মানতে নারাজ!!!
নাস্তিকদের মতে,বস্তুর দ্ধান্ধিক পরিবর্তন হচ্ছে নীতি।এবং তারা মনে করে বস্তুর ঐ নীতিটাই হচ্ছে ধর্ম।যেখানে নেই কোন অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের মত আগাছা।অনেকটা বিজ্ঞানের পথকে প্রাধান্য দিয়ে নাস্তিকরা নিজেদের অবস্থান এবং প্রাকৃতিক দর্শন ও জাগতিক দর্শন বিবেচনা কিংবা বিশ্লেষণ করে।নাস্তিকবাদীরা ঈশ্বরে বিশ্বাসী নয়।ঈশ্বরবাদ কেবল একটি কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কারখানা।
জাগতের এই বৈচিত্রটায় ঈশ্বর বলতে কোন সত্বা নেই।যা আছে তা নামমাত্র।ঈশ্বরের পরিক্রমায় মানুষের জন্ম নয়,মানুষের পরিক্রমায় ঈশ্বরের জন্ম বা সৃষ্ট:শতভাগ সত্য।
ধর্মীয় কুসংস্কারকে প্রাধান্য দিয়ে আস্তিকরা ঈশ্বর ভগবানের কাল্পনিক দর্শনে বেশ মত্ত থাকে।কিন্তু নাস্তিকদের মতে যে ব্যাক্তি বস্তুর পরিবর্তনীয় নীতিকে ধর্ম বলে অস্বীকার করে এবং সে ব্যাক্তি যে অন্ধবিশ্বাসগামী ধর্মের উপর নির্ভরশীল ঐ ধর্ম এবং ধর্মের নৈতিক বৈচিত্রটা পৃথিবীর উপরে মিথ্যে জগত নিয়ে দাড়ানো এবং ভিত্তিহীন।
বিজ্ঞানকে মানুষ যতটা চিনবে,জানবে ঠিক ততটা বিশ্ব প্রকৃতিকেও মানুষ বুঝতে পারবে।সত্য, অসত্য কী (?) মানুষের পক্ষে গূণগত বিচারে সহজভাবে বুঝে নেওয়া খুব একটা কঠিন হবে না।প্রকৃতিকে আপন করে প্রকৃতির সত্যগত দর্শন জানা খুবই জরুরী।যেটা আস্তিকদের পক্ষে মোটেও সম্ভবপর নয়।নাস্তিকরা যেমন বিজ্ঞান প্রেমী তেমনি আস্তিকরাও দারুণ ঈশ্বর প্রেমী,যে কারণে হয়তো আস্তিকদের অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।
নাস্তিকরা বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষনে কট্টর প্রয়োগীক।যে কারণে তারা কোন কিছুকে জানার পূর্বে বা জানতে হলে সেটার বা সে বস্তুটির সংস্পর্শে যায় বা যেতে চাই।
"ভাববাদ বনাম বস্তুবাদ এবং আস্তিক বনাম নাস্তিকবাদ" এই চারটি বাদের সুদীর্ঘ আলোচনার পরিধি কিংবা পরিসর অত্যন্ত ব্যাপক।আস্তিকরা মূলত ভাববাদকে প্রাধান্য দিয়ে জগতকে পরিচালনা করতে চায় কিন্তু বস্তবাদ তা স্বীকার করে না।নাস্তিকদের বস্তুবাদ বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষণে জগতে বিশ্ব বৈচিত্র প্রকৃতিকে জানতে চায়।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
আস্তিকরা চরম ও কট্টরভাবে অন্ধবিশ্বাসের পূজারী।দেব,দেবী থেকে শুরু হয়ে মূর্তি পূজা করে তারা(আস্তিকরা) নিজ বা জাগতিক ইচ্ছে কিংবা মনবাসনা পূরনের স্বপ্ন বা কল্পনা করে।নাস্তিকদের পক্ষে অন্ধবিশ্বাসের উপর নির্ভর করে প্রকৃতির সামঞ্জস্যতা গড়ে তোলা যতটা অসাধ্যকর, আস্তিকদের কাছে ততটাই সাধ্যকর মনে হয় অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারের উপর নির্ভর করে স্ব স্ব স্বত্বার অবস্থানগত ভিত্তি শক্ত করা!!! আর নাস্তিকরা আস্তিকদের কট্টর ঈশ্বর নির্ভরশীলতার চরম প্রতিকূল অবস্থানে থাকে বলে আস্তিকদের দৃষ্টিতে নাস্তিকরা নৈতিকতাবিহীন ব্যাক্তি।
নাস্তিকরা বস্তুর বিকাশ পদ্ধতি অনুসরন করে প্রকৃতির প্রকৃত স্বত্বাকে খটিয়ে দেখার চেষ্টা করে কিন্তু অন্ধবিশ্বাসের আড়ালে থাকা কুসংস্কারবাদী আস্তিকরা নাস্তিকদের ঐ বস্তুগত সত্য নীতির প্রক্রিয়াকে একেবারেই মানতে নারাজ!!!
নাস্তিকদের মতে,বস্তুর দ্ধান্ধিক পরিবর্তন হচ্ছে নীতি।এবং তারা মনে করে বস্তুর ঐ নীতিটাই হচ্ছে ধর্ম।যেখানে নেই কোন অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের মত আগাছা।অনেকটা বিজ্ঞানের পথকে প্রাধান্য দিয়ে নাস্তিকরা নিজেদের অবস্থান এবং প্রাকৃতিক দর্শন ও জাগতিক দর্শন বিবেচনা কিংবা বিশ্লেষণ করে।নাস্তিকবাদীরা ঈশ্বরে বিশ্বাসী নয়।ঈশ্বরবাদ কেবল একটি কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কারখানা।
জাগতের এই বৈচিত্রটায় ঈশ্বর বলতে কোন সত্বা নেই।যা আছে তা নামমাত্র।ঈশ্বরের পরিক্রমায় মানুষের জন্ম নয়,মানুষের পরিক্রমায় ঈশ্বরের জন্ম বা সৃষ্ট:শতভাগ সত্য।
ধর্মীয় কুসংস্কারকে প্রাধান্য দিয়ে আস্তিকরা ঈশ্বর ভগবানের কাল্পনিক দর্শনে বেশ মত্ত থাকে।কিন্তু নাস্তিকদের মতে যে ব্যাক্তি বস্তুর পরিবর্তনীয় নীতিকে ধর্ম বলে অস্বীকার করে এবং সে ব্যাক্তি যে অন্ধবিশ্বাসগামী ধর্মের উপর নির্ভরশীল ঐ ধর্ম এবং ধর্মের নৈতিক বৈচিত্রটা পৃথিবীর উপরে মিথ্যে জগত নিয়ে দাড়ানো এবং ভিত্তিহীন।
বিজ্ঞানকে মানুষ যতটা চিনবে,জানবে ঠিক ততটা বিশ্ব প্রকৃতিকেও মানুষ বুঝতে পারবে।সত্য, অসত্য কী (?) মানুষের পক্ষে গূণগত বিচারে সহজভাবে বুঝে নেওয়া খুব একটা কঠিন হবে না।প্রকৃতিকে আপন করে প্রকৃতির সত্যগত দর্শন জানা খুবই জরুরী।যেটা আস্তিকদের পক্ষে মোটেও সম্ভবপর নয়।নাস্তিকরা যেমন বিজ্ঞান প্রেমী তেমনি আস্তিকরাও দারুণ ঈশ্বর প্রেমী,যে কারণে হয়তো আস্তিকদের অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।
নাস্তিকরা বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষনে কট্টর প্রয়োগীক।যে কারণে তারা কোন কিছুকে জানার পূর্বে বা জানতে হলে সেটার বা সে বস্তুটির সংস্পর্শে যায় বা যেতে চাই।
"ভাববাদ বনাম বস্তুবাদ এবং আস্তিক বনাম নাস্তিকবাদ" এই চারটি বাদের সুদীর্ঘ আলোচনার পরিধি কিংবা পরিসর অত্যন্ত ব্যাপক।আস্তিকরা মূলত ভাববাদকে প্রাধান্য দিয়ে জগতকে পরিচালনা করতে চায় কিন্তু বস্তবাদ তা স্বীকার করে না।নাস্তিকদের বস্তুবাদ বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষণে জগতে বিশ্ব বৈচিত্র প্রকৃতিকে জানতে চায়।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.