রাঙামাটি জেলা পরিষদ নাকি জ্বালা পরিষদ?
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের অন্যতম চুক্তির ফসল জেলা পরিষদ।
তবে সেটা কি আসলে জেলা পরিষদ নাকি ব্যবসাদারী কোন প্রতিস্থান?জেলা পরিষদ কর্তৃক যে চাকুরী সার্কুলার দেয়া হয় সেখানে কার বেশী প্রাদান্য?অবশ্য বড় বড় আমলাদের জন্যে বা ধনীদের জন্যে,এখানে আসলে গরিবের চাকরি হয়না।
প্রতিবার শিক্ষকের নিয়োগে চলে কোটি টাকার ব্যবসা,এক জন ক্যান্ডিডেটের জন্যে লাগে ১২ থেকে ১৩ লাখ টাকা পর্যন্ত।
তাহলে ভেবে দেখুন!রাঙামাটির ১০ উপজেলা থেকে কত টাকা আসতে পারে????
আর যারা সরকার পক্ষের তাদের চাকরি হয় বিনা টাকায় বা নিয়োগ পরীক্ষায় ফেল করেও।
মেধাবীরা থেকে যায় অনাকাঙ্ক্ষিত এক বাকরুদ্ধ পরিবেশে,অমেধাবীদের দ্বারা কি জাতি শিক্ষিত হবে বা হতে পারবে?
ঘুষ নিয়ে শিক্ষক হয়ে তারা আগামীর জাতিকে কি দিচ্ছে? পাহাড়ের শিক্ষার মান কি উন্নতির শেষ প্রান্তে গিয়ে দাঁড়িয়েছে?
যে কোন সরকারি চাকরীতে চলে এখন টাকার খেলা।
আমার যদি লাখ টাকা থাকতো তাহলে আমি অনেক আগে ডিফেন্সের এক জন হয়ে যেতাম,ছোট বেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিলো অস্ত্র হাতে গর্বের সাথে রাস্তাঘাটে জন সাধারণের নিরাপত্তা দেবো,কিন্তু হলো কি?হয়ে গেলাম কি?
এখন আমি যদি সেই শখ মিটাতে গিয়ে অবৈধ অস্ত্র হাতে নিয়ে রাস্তায় ঘুড়ে বেড়াই তাহলে সরকার পক্ষ কি আমাকে স্বাধীন ভাবে চলতে দিবে নাকি ক্রশ ফায়ারে রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যাবে?
আসলে আমি মনে করি পাহাড়কে নিয়ে কোন এক শ্রেণীর হাত আছে,পাহাড়কে নিয়ে কেউ ব্যবসা করছে,পাহাড়ের সাধারণ মানুষকে লুটিয়ে কোন এক দল ব্যবসা করছে।
তার বড় প্রমাণ পার্বত্য জ্বালা পরিষদ,তার বড় প্রমাণ শিক্ষ নিয়োগে জন প্রতি ১২/১৩ লাখ টাকা দিয়ে চাকরি দেওয়া।
সত্যি আমি গর্বিত পাহাড়কে নিয়ে,সত্যি আমি বুক ফুলিয়ে বলতে পারি পাহাড় তাদের জন্যে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
তবে সেটা কি আসলে জেলা পরিষদ নাকি ব্যবসাদারী কোন প্রতিস্থান?জেলা পরিষদ কর্তৃক যে চাকুরী সার্কুলার দেয়া হয় সেখানে কার বেশী প্রাদান্য?অবশ্য বড় বড় আমলাদের জন্যে বা ধনীদের জন্যে,এখানে আসলে গরিবের চাকরি হয়না।
প্রতিবার শিক্ষকের নিয়োগে চলে কোটি টাকার ব্যবসা,এক জন ক্যান্ডিডেটের জন্যে লাগে ১২ থেকে ১৩ লাখ টাকা পর্যন্ত।
তাহলে ভেবে দেখুন!রাঙামাটির ১০ উপজেলা থেকে কত টাকা আসতে পারে????
আর যারা সরকার পক্ষের তাদের চাকরি হয় বিনা টাকায় বা নিয়োগ পরীক্ষায় ফেল করেও।
মেধাবীরা থেকে যায় অনাকাঙ্ক্ষিত এক বাকরুদ্ধ পরিবেশে,অমেধাবীদের দ্বারা কি জাতি শিক্ষিত হবে বা হতে পারবে?
ঘুষ নিয়ে শিক্ষক হয়ে তারা আগামীর জাতিকে কি দিচ্ছে? পাহাড়ের শিক্ষার মান কি উন্নতির শেষ প্রান্তে গিয়ে দাঁড়িয়েছে?
যে কোন সরকারি চাকরীতে চলে এখন টাকার খেলা।
আমার যদি লাখ টাকা থাকতো তাহলে আমি অনেক আগে ডিফেন্সের এক জন হয়ে যেতাম,ছোট বেলা থেকেই আমার ইচ্ছা ছিলো অস্ত্র হাতে গর্বের সাথে রাস্তাঘাটে জন সাধারণের নিরাপত্তা দেবো,কিন্তু হলো কি?হয়ে গেলাম কি?
এখন আমি যদি সেই শখ মিটাতে গিয়ে অবৈধ অস্ত্র হাতে নিয়ে রাস্তায় ঘুড়ে বেড়াই তাহলে সরকার পক্ষ কি আমাকে স্বাধীন ভাবে চলতে দিবে নাকি ক্রশ ফায়ারে রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যাবে?
আসলে আমি মনে করি পাহাড়কে নিয়ে কোন এক শ্রেণীর হাত আছে,পাহাড়কে নিয়ে কেউ ব্যবসা করছে,পাহাড়ের সাধারণ মানুষকে লুটিয়ে কোন এক দল ব্যবসা করছে।
তার বড় প্রমাণ পার্বত্য জ্বালা পরিষদ,তার বড় প্রমাণ শিক্ষ নিয়োগে জন প্রতি ১২/১৩ লাখ টাকা দিয়ে চাকরি দেওয়া।
সত্যি আমি গর্বিত পাহাড়কে নিয়ে,সত্যি আমি বুক ফুলিয়ে বলতে পারি পাহাড় তাদের জন্যে।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.