গুলি করে কোটা বিরোধী আন্দোলন থামানো যাবে না
কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু থেকেই ছাত্রলীগ অবস্থান গুন্ডার ভূমিকায়। অবশ্য ছাত্রলীগ গুন্ডার ভূমিকায় কবে ছিল না? সবসময় তারা এমন আচরণ করে এসেছে। কোটা আন্দোলন যেদিন রাজপথে গড়িয়েছে সেদিন ছাত্রলীগের সভাপতি- সেক্রেটারি মাস্তানি করতে এসে ছাত্রদের ধাওয়া খেয়েছে। এরপরেও তাদের শিক্ষা হয়নি। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে একমাত্র ছাত্রলীগ পুলিশের সহায়তায় বহিরাগত সন্ত্রাসীদের ক্যাম্পাসে এনে
ঢাবি হলের ছাত্রদের পিটিয়েছে ও হুমকি দিয়েছে। এরপর রগকাটা এশার ইতিহাস সবার জানা। তাকে নিয়ে ঘটে যাওয়া নাটক সবাইকে হতবাক করেছে।
গত রাতে সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক কাজ করেছে ছাত্রলীগ। কোটা সংস্কার আন্দোলনের দুই নেতা রাশেদ ও নুরুকে অস্ত্র হাতে খুনের হুমকি দিয়েছে।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলে ১১৯ নম্বর কক্ষে পিস্তল নিয়ে এসে খুনের হুমকি দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন মুহসীন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সানী, চারুকলা অনুষদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম লিমনসহ একাধিক ছাত্রলীগ নেতাকর্মী।
সে হুমকি দিয়ে বলে, তোদের একটাকেও ছাড়া হবে না। প্রজ্ঞাপনটা জারি হলে তোদের কুত্তার মতো পেটানো হবে। কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে। তোরা তো কেউ বাঁচবি না। বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। শেষবারের মতো মা-বাবার দোয়া নিয়ে নিস। শুধু প্রজ্ঞাপনটা জারি হোক। তোদের কী অবস্থা করি।’
ছাত্রদলের সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে মারছি। তোদের মতো পোলাপানকে খেয়ে দিতে দুই সেকেন্ডও লাগে না। তোগোরে গুলি কইরা মারি নাই শুধু কিছু সিনিয়রের নিষেধ ছিল। তা না হলে তোদের মতো কুলাঙ্গারদের রাখতাম না এই দেশে। শুধু কিছু সিনিয়রের নিষেধ থাকার কারণে তোরা বেঁচে গেছস। তবে তোরা বাঁচবি না। কিছুদিন পর প্রজ্ঞাপনটা জারি হোক। দেখি, তোদের কোন বাপ ঠেকায়।
এভাবে হুমকি দিয়ে কোন ছাত্র আন্দোলন বন্ধ করা যায়নি। আমরা সবাই আছি রাশেদ, নুরুর সাথে। আজ হাজার হাজার রাশেদ, নুরু জন্ম নিয়েছে। ক'জনকে খুন করবে তোমরা?
৫২ থেকে আজ পর্যন্ত খুন করে কোন ছাত্র আন্দোলন বন্ধ করা যায়নি। কোটা সংস্কার আন্দোলনও বন্ধ করা যাবে না।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে একমাত্র ছাত্রলীগ পুলিশের সহায়তায় বহিরাগত সন্ত্রাসীদের ক্যাম্পাসে এনে
ঢাবি হলের ছাত্রদের পিটিয়েছে ও হুমকি দিয়েছে। এরপর রগকাটা এশার ইতিহাস সবার জানা। তাকে নিয়ে ঘটে যাওয়া নাটক সবাইকে হতবাক করেছে।
গত রাতে সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক কাজ করেছে ছাত্রলীগ। কোটা সংস্কার আন্দোলনের দুই নেতা রাশেদ ও নুরুকে অস্ত্র হাতে খুনের হুমকি দিয়েছে।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলে ১১৯ নম্বর কক্ষে পিস্তল নিয়ে এসে খুনের হুমকি দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ইমতিয়াজ উদ্দিন বাপ্পি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন মুহসীন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সানী, চারুকলা অনুষদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম লিমনসহ একাধিক ছাত্রলীগ নেতাকর্মী।
সে হুমকি দিয়ে বলে, তোদের একটাকেও ছাড়া হবে না। প্রজ্ঞাপনটা জারি হলে তোদের কুত্তার মতো পেটানো হবে। কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে। তোরা তো কেউ বাঁচবি না। বেশি বাড়াবাড়ি করিস না। শেষবারের মতো মা-বাবার দোয়া নিয়ে নিস। শুধু প্রজ্ঞাপনটা জারি হোক। তোদের কী অবস্থা করি।’
ছাত্রদলের সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে মারছি। তোদের মতো পোলাপানকে খেয়ে দিতে দুই সেকেন্ডও লাগে না। তোগোরে গুলি কইরা মারি নাই শুধু কিছু সিনিয়রের নিষেধ ছিল। তা না হলে তোদের মতো কুলাঙ্গারদের রাখতাম না এই দেশে। শুধু কিছু সিনিয়রের নিষেধ থাকার কারণে তোরা বেঁচে গেছস। তবে তোরা বাঁচবি না। কিছুদিন পর প্রজ্ঞাপনটা জারি হোক। দেখি, তোদের কোন বাপ ঠেকায়।
এভাবে হুমকি দিয়ে কোন ছাত্র আন্দোলন বন্ধ করা যায়নি। আমরা সবাই আছি রাশেদ, নুরুর সাথে। আজ হাজার হাজার রাশেদ, নুরু জন্ম নিয়েছে। ক'জনকে খুন করবে তোমরা?
৫২ থেকে আজ পর্যন্ত খুন করে কোন ছাত্র আন্দোলন বন্ধ করা যায়নি। কোটা সংস্কার আন্দোলনও বন্ধ করা যাবে না।
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.