আজকাল ছিনতাইকেই পেশা বানিয়েছে ঢাবি ছাত্রলীগ
আজকাল গুন্ডামি, ডাকাতি, চুরি, চাঁদাবাজি, জবর দখল ছিনতাইকেই পেশা বানিয়েছে ঢাবি ছাত্রলীগ। আর এরপর কোটি কোটি টাকা বানিয়ে হেলিকপ্টার নিয়ে বিয়ে করতে যাওয়া হাল আমলের ফ্যাশন। ব্যাংক লুট করে কোটিপতি হওয়া এটা অবশ্য তাদের ঐতিহ্য।
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রাণ কোম্পানির দুই কর্মকর্তার কাছ থেকে টাকা ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে হাতেনাতে ধরা খেয়েছে ঢাবির দুই ছাত্রলীগ কর্মী। এদেরকে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে নিয়মিত দেখা যেতো। এই দুই জনকে যারা আটক করেছেন তারাও বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে কলা ভবনের সামনে এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে প্রক্টরিয়াল টিমের উপস্থিতিতে দুইজনকে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
আটক দুই জন হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মারুফ হোসেন এবং উর্দু বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের বিল্লাহ হোসেন। এদের একজন মাস্টার দা সূর্যসেন হল এবং একজন বিজয় একাত্তর হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
আটক মারুফ হোসেন সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম শাহীনের এবং বিল্লাহ হোসেন বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এই ঘটনা শোনার পরপরই ছাত্রলীগের এই দুই নেতা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে তাদের অনুসারীকে চিহ্নিত করেন ।
তবে বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সে (বিল্লাল হোসেন) অনেক আগে আমার সঙ্গে রাজনীতি করত, এখন করে না। সে এখন দোষী, তার দায়ভার আমরা নেব না। তাকে পুলিশ প্রশাসনের কাছে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ দোষীদের অপরাধ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।’
প্রত্যেক্ষদর্শীরা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বিভিন্ন দোকান থেকে টাকা তুলে প্রাণ কোম্পানির দুই কর্মকতা মো. রাসেল ও আবু বক্কর সবুজ রাত আনুমানিক একটার দিকে কলা ভবনের সামনে হিসাব করছিলেন। এ সময় মারুফ ও বিল্লালের নেতৃত্বে একদল শিক্ষার্থী তাদের ওপর হামলা চালিয়ে টাকা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
রাসেল টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে রাসেলের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করেন বিল্লাল। এতে মাথা ফেটে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
এ সময় রাসেলের সহযোগী আবু বক্কর সবুজ চিৎকার করে ঘটনাস্থলে লোকজন জমায়েত করলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। কিন্তু ধরা পড়ে যান বিল্লাল ও মারুফ । এরপর রাসেলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আটক দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে সেখান থেকে নেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের কাছে। পরে শাহবাগ থানাকে খবর দিলে তারা এসে দুই জনকে নিয়ে যায়।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকতা আবুল হাসান।
উপপরিদর্শক আকরাম পরিচয়ে একজন বেলা ১২টার দিকে জানান, এখনও মামলা হয়নি, দুইজনকে লকআপে রাখা হয়েছে। ওনাদের ব্যাপারে সিনিয়র অফিসাররা সিদ্ধান্ত নেবেন।
হাতেনাতে ধরা পড়ার পরও পুলিশ সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সোনার ছেলেদের কী করবে? আটক রাখবে না ছেড়ে দিবে? মামলা দিবে কি?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রাণ কোম্পানির দুই কর্মকর্তার কাছ থেকে টাকা ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে হাতেনাতে ধরা খেয়েছে ঢাবির দুই ছাত্রলীগ কর্মী। এদেরকে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে নিয়মিত দেখা যেতো। এই দুই জনকে যারা আটক করেছেন তারাও বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে কলা ভবনের সামনে এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে প্রক্টরিয়াল টিমের উপস্থিতিতে দুইজনকে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
আটক দুই জন হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মারুফ হোসেন এবং উর্দু বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের বিল্লাহ হোসেন। এদের একজন মাস্টার দা সূর্যসেন হল এবং একজন বিজয় একাত্তর হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
আটক মারুফ হোসেন সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম শাহীনের এবং বিল্লাহ হোসেন বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এই ঘটনা শোনার পরপরই ছাত্রলীগের এই দুই নেতা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে তাদের অনুসারীকে চিহ্নিত করেন ।
তবে বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সে (বিল্লাল হোসেন) অনেক আগে আমার সঙ্গে রাজনীতি করত, এখন করে না। সে এখন দোষী, তার দায়ভার আমরা নেব না। তাকে পুলিশ প্রশাসনের কাছে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ দোষীদের অপরাধ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।’
প্রত্যেক্ষদর্শীরা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বিভিন্ন দোকান থেকে টাকা তুলে প্রাণ কোম্পানির দুই কর্মকতা মো. রাসেল ও আবু বক্কর সবুজ রাত আনুমানিক একটার দিকে কলা ভবনের সামনে হিসাব করছিলেন। এ সময় মারুফ ও বিল্লালের নেতৃত্বে একদল শিক্ষার্থী তাদের ওপর হামলা চালিয়ে টাকা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
রাসেল টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে রাসেলের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করেন বিল্লাল। এতে মাথা ফেটে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
এ সময় রাসেলের সহযোগী আবু বক্কর সবুজ চিৎকার করে ঘটনাস্থলে লোকজন জমায়েত করলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। কিন্তু ধরা পড়ে যান বিল্লাল ও মারুফ । এরপর রাসেলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আটক দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে সেখান থেকে নেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের কাছে। পরে শাহবাগ থানাকে খবর দিলে তারা এসে দুই জনকে নিয়ে যায়।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকতা আবুল হাসান।
উপপরিদর্শক আকরাম পরিচয়ে একজন বেলা ১২টার দিকে জানান, এখনও মামলা হয়নি, দুইজনকে লকআপে রাখা হয়েছে। ওনাদের ব্যাপারে সিনিয়র অফিসাররা সিদ্ধান্ত নেবেন।
হাতেনাতে ধরা পড়ার পরও পুলিশ সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সোনার ছেলেদের কী করবে? আটক রাখবে না ছেড়ে দিবে? মামলা দিবে কি?
ট্যাগ ও ট্রেন্ডঃ
কোন মন্তব্য নাই.